Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সাকরাইনের আগেই আতশবাজি ও ফানুস বন্ধের দাবি

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৪ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:০১ এএম

সাকরাইন উৎসবের আগেই আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানো বন্ধের দাবি জানিয়েছে বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)। একইসঙ্গে অন্তত জনস্বাস্থ্যের বিবেচনায় বিয়ে অনুষ্ঠানসহ সব ধরনের উৎসবে আতশবাজি ফোটানো নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এর ক্রেতা ও বিক্রেতাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবিও জানিয়েছে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল সংবাদ মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) প্রধান ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদারের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইংরেজি বর্ষবরণ অনুষ্ঠানকে ঘিরে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সময় রাজধানীর অন্তত ১০টি স্থানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ও এক শিশুর অনাকাঙ্খিত মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে উঠে এসেছে। বর্ষবরণের রাতে ক্যাপসের গবেষণায় অন্য সময়ের তুলনায় ৭৮ শতাংশ বেশি শব্দ ও ৩৩ শতাংশ বেশি বায়ু দূষণের তথ্য উঠে এসেছে। যা সবদিক থেকে মানুষ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই আসন্ন সাকরাইন উৎসবসহ সবধরনের উৎসবে বাজি, শব্দ ও বায়ুদূষণকারী কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সাকরাইন ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী উৎসব। ঘুড়ি ওড়ানোর পাশাপাশি এই উৎসবে ফানুস ওড়ানো ও আতশবাজি ফোটানোসহ শব্দ এবং বায়ু দূষণকারী নানান কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এটি দেশের প্রচলিত পরিবেশ সংরক্ষণ আইন এবং শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধিমালায় সুস্পষ্ট অপরাধ হলেও দূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কোনো তৎপরতা লক্ষ্য করা যায় না।



 

Show all comments
  • عمر فاروق ১৪ জানুয়ারি, ২০২২, ৭:২৮ এএম says : 0
    অবশ্যই নিষিদ্ধ করা দরকার ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ