পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রাজধানী কিনশাসায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ পুলিশের ১৮০ সদস্যের নারী ফরমড পুলিশ ইউনিট (এফপিইউ)। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদরদপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মো. কামরুজ্জামান সই করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, রোববার রাতে বাংলাদেশ বিমানের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন নারী পুলিশের ওই সদস্যরা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কমান্ডার নাজমুন নাহারের নেতৃত্বে বর্তমান ব্যানএফপিইউ-১, রোটেশন-১৫, মনুসকো, ডিআরসি’র সদস্যরা ব্যানএফপিইউ-১, রোটেশন-১৪, মনুসকো, ডিআরসি ইউনিটকে প্রতিস্থাপন করবে। এর আগে বিদায়ী ব্যানএফপিইউ-১ ইউনিটের কমান্ডার ছিলেন মেরিনা আক্তার। করোনা মহামারির মধ্যে এফপিইউটি সুনামের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালন করেছে। ১৯৮৯ সাল থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করছে বাংলাদেশ পুলিশ। বিগত তিন দশকে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের পেশাদারিত্ব এবং কর্মদক্ষতা আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসা অর্জন করেছে। ২০০৫ সাল থেকে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের ফরমড পুলিশ ইউনিট পাঠানো হয়। এরপর ২০১১ সাল থেকে কঙ্গোতে নারী ফরমড পুলিশ ইউনিট পাঠানো হচ্ছে। ২০১৯ সাল থেকে বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকর্তারা মিশনটিতে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। কোভিড-১৯ অতিমারির বৈশ্বিক সংকটময় পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা কঙ্গো, মালি, সাউথ সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালন করছেন। এসময় পুলিশের ২১ জন সদস্য জীবন উৎসর্গ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।