পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার্থে বিদেশ গমনের দাবিতে আয়োজিত হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সমাবেশে পুলিশ হামলা চালিয়েছে দাবি করে ঘটনার প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল।
বিবৃতিতে ছাত্রদল নেতারা বলেন, আওয়ামী জাহিলিয়াতের যুগে পুলিশ আজ বাকশালি সরকারের বিরাজনীতিকরণ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। জনগণের বন্ধুখ্যাত এই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধুত্বের সকল বৈশিষ্ট্য হারাতে বসেছে, যা কোনো সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। নতজানু প্রশাসন ও টালমাটাল সরকার আজ দুয়ে মিলে একাকার। কিন্তু আমরা বলতে চাই, গ্রেফতার করবে; আরও কর, তবুও দেশনেত্রীর উন্নততর চিকিৎসার জন্য বিদেশ গমন সুগম কর। তারা অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার্থে বিদেশ গমনের অনুমতি প্রদান, রিংগনসহ আহতদের সুচিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ এবং প্রকৃত দোষীদের শাস্তি প্রদানসহ গ্রেফতার উজ্জ্বল, সুজন ও রুবেলসহ সব রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
আজ বৃহস্পতিবার ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহ-দপ্তর সম্পাদক আজিজুল হক সোহেলের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, হবিগঞ্জের সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হবিগঞ্জ এবং সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মারুফ এলাহি রনি, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মিয়া, সিলেট বিভাগীয় ছাত্রদলের সহসাংগঠনিক সম্পাদক রায়হান উদ্দিন, হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি এমদাদুল হক ইমরান ও সাধারণ সম্পাদক রুবেল আহমেদ চৌধুরী, সিনিয়র সহসভাপতি জিল্লুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ রাজিব আহমেদ রিংগন। উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ বৃন্দাবন সরকারি কলেজ ছাত্রদল, হবিগঞ্জ পৌর ছাত্রদল, সদর উপজেলা ছাত্রদলসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতারা।
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি আরও বলেন, পুলিশ বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে গ্রেফতার করে জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক উজ্জ্বল আহমেদ, চুনারুঘাট পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুজন ও ছাত্রদল কর্মী আ. রউফ রুবেলকে। আর হামলায় গুরুতর আহত ও গুলিবিদ্ধ হন হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ রাজিব আহমেদ রিংগন। আরও যারা আহত ও গুলিবিদ্ধ হন, তারা হলেন- সহসভাপতি কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আহাদ তুষার, সাইদুর রহমান, হাসানুল হোসাইন সৌরভ, আল আমিন তালুকদার, ক্বারী আব্দুল মতিন, সহসাধারণ সম্পাদক ওলিউর রহমান হান্নান, সহসাংগঠনিক সম্পাদক শেখ রাসেল, ক্রীড়া সম্পাদক গোলাম বাকি চৌধুরী রাজিব, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক মোজাম্মেল হক নাহিদ, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসিফুল ইসলাম ইমন, পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন রুকন, দুলাল আহমেদ, সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম রুহেল, সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক টুটন, সদস্য সচিব তৌহিদুর রহমান অনি, সরকারি বৃন্দাবন কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক মুহিদুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক হেলাল আহমেদ বাবু, বানিয়াচং উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সৈকত হোসেন খান, বাহুবল উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য হাবিবুর রহমান আশরাফ, শাহ আলিম তালুকদার, আরিয়ান আহমেদ শিপন, রাসেল, হৃদয়, নাইম আহমেদ, আসিফুল ইসলাম ইমন, মোজাক্কির ইমন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।