রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে নির্বাচিত চেয়ারম্যানগণ স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ আব্দুল মমিন মন্ডলের সংবর্ধনায় উপস্থিত না হয়ে প্রত্যাখ্যান করেছেন। গত ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বেলকুচি উপজেলা আ.লীগ কার্যালয়ে সংবর্ধনা দেয়ার কথা থাকলেও কোন নির্বাচিত চেয়ারম্যানগণ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি। একটি সূত্র জানায়, গত তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে বেলকুচি উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ৪ জন নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর মধ্যে ২ জন বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় ও ২ জন ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান হন।
আ.লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীদের পক্ষে সংসদ সদস্যসহ দলীয় নেতৃবৃন্দের একাংশ সক্রিয় ভূমিকা পালন না করায় নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানগণ স্থানীয় সংসদ সদস্যের সংবর্ধনা প্রত্যাখ্যান করেছেন বলে জানা যায়।
এ ব্যাপারে বেলকুচি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মীর্জা সোলেমান হোসেনের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘আমাকে জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রতীক দেয়ার পরে দলীয় নেতৃবৃন্দ ও সংসদ সদস্য আলহাজ মমিন মন্ডল কোন প্রকার খোঁজ খবর না নেয়ায় তার সংবর্ধনায় আমি উপস্থিত হইনি।’
এ বিষয়ে রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোনিয়া সবুর আকন্দ জানান, ‘আমাকে নৌকা প্রতীক দিলেও দলীয় নেতৃবৃন্দ ও সংসদ সদস্য আমার নির্বাচনে কোন প্রকার সহযোগিতা করেনি বা কোন খোঁজ খবর রাখেনি। তাই আমি এমপির সংবর্ধনা নেব না।’
উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক সরকার জানান, ‘১৬ ডিসেম্বরে বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকায় এবং জাতীয় পর্যায়ে শপথ থাকায় তাদের সংবর্ধনা দেয়া সম্ভব হয়নি। তবে দিনক্ষণ দেখে পরবর্তীতে সংবর্ধনা দেয়া হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।