Inqilab Logo

শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

মুক্তিযুদ্ধের বিশেষ নাটক ‘রবির আবির’

বিনোদন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৫:৫১ পিএম

মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে নির্মিত হয়েছে বিশেষ নাটক ‘রবির আবির’। এলিনা শাম্মীর রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন অরণ্য পলাশ। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত নাটকটিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম। আরো অভিনয় করেছেন এলিনা শাম্মী, কাজী রাজুসহ অনেকে। আজ (১৬ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হবে নাটকটি।

নাটকটি প্রসঙ্গে এলিনা শাম্মী বলেন, সিনেমায় কাজের জন্য নাটকে সময় দিতে পারছি না। তা ছাড়া ধারাবাহিকে যুক্ত থাকলে টানা শিডিউল দিতে হয়। এতে করে অন্য কাজ করা যায় না। তাই এখন সিনেমায়ই সময় দিচ্ছি। ‘রবির আবির’ নাটকটি অনেক আগে লিখেছিলাম। এতোদিন পর কাজটি প্রচার হচ্ছে, ভালো লাগছে। দর্শকদেরও কাজটি ভালো লাগবে বলে আশা করি।

‘রবির আবির’ নাটকের গল্পটা ১৯৭১ সালের। গ্রামের ছেলে হাবিব আর ফরহাদ যমজ ভাই। হাবিব ভালোবাসে সুরমাকে। তাদের এ ভালোবাসাকে সার্থক রূপ দিতে চায় হাবিব। নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে হাবিব গোপনে বিয়ে করে সুরমাকে। তাদের এ বিয়ের কথা তখনও গ্রামের কেউ জানে না। সুরমার গর্ভে হাবিবের সন্তান ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। এরই মধ্যে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। হাবিব তার গ্রামের বন্ধুদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নেন। কিন্তু সুরমা? সুরমার কী হবে? তার গর্ভের সন্তানেরই বা কী হবে? এ রকম পরিস্থিতিতে হাবিব তার যমজ ভাই মসজিদের ইমাম ফরহাদকে দায়িত্ব দেয় সুরমার।

ফরহাদকে বলে সে যদি যুদ্ধ গিয়ে আর ফিরে না আসে তবে যেন ফরহাদ সুরমার দায়িত্ব নেয়। হাবিবের সন্তানকে ফরহাদ যেন তার নিজের সন্তানের মর্যাদা দেয়। এদিকে গ্রামের কাছেই ক্যাম্প বসায় পাক বাহিনী। শেষ পর্যন্ত হাবিব কি দেশ স্বাধীন করে জীবিত অবস্থায় ফিরতে পারবে? হাবিবের সন্তান কি স্বাধীন দেশে জন্ম নিতে পারবে? এসব প্রশ্নের উত্তর মিলবে নাটকের শেষে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ