পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর মুগদায় একটি বাসা থেকে নগদ ১৪ লাখ টাকা ও স্বর্ণ চুরির ঘটনায় নিরাপত্তাকর্মীসহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আর চুরি যাওয়া ১৪ লাখ টাকার মধ্যে ১০ লাখ ৬৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। গত শনিবার তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলো- নিরাপত্তাকর্মী মো. সাব্বির রহমান, সাব্বিরের বড় ভাই জাবেদ, ছোট ভাই শামীম ও মো. ফয়সাল আহমেদ। নিরাপত্তাকর্মী সাব্বির রহমান ছোটবেলা থেকেই ওই বাসায় থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। এরপর গত তিন বছর ধরে বিশ্বস্ততার কারণে তাকে বাসার নিরাপত্তাকর্মীর দায়িত্ব দেয়া হয়। কিন্তু বিশ্বস্ততার সুযোগ নিয়ে সাব্বির সেখান থেকে নগদ ১৪ লাখ টাকা ও স্বর্ণ চুরি করে পালিয়ে যান।
মুগদা থানার এসআই মো. আব্দুর রউফ বাহাদুর বলেন, গত ৩ নভেম্বর রাজধানী মুগদার মদিনাবাগের একটি বাসা থেকে একটি ব্রিফকেসে করে নগদ ১৪ লাখ টাকা ও সাড়ে তিন ভরি স্বর্ণ নিয়ে পালিয়ে যান সাব্বির। এ ঘটনায় মো. মবিনুর রহমান নামে একজন ৬ নভেম্বর বাদী হয়ে মুগদা থানায় বাসার নিরাপত্তাকর্মীসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পরে ঢাকা ও কিশোরগঞ্জ জেলায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় সাব্বিরের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৬ লাখ ১৪ হাজার টাকা ও ফয়সাল আহমেদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
মামলার বাদী মবিনুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, সাব্বির রহমান পূর্ব পরিচিত হওয়ায় তাকে আমার শাশুড়ি বাসার নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে চাকরি দেন। সে গত তিন বছর ধরে আমার শাশুড়ির বাসায় নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে চাকরি করে আসছিল। নিরাপত্তাকর্মীর কাজের পাশাপাশি আমার শাশুড়ির বাসার অন্য সাংসারিক কাজগুলোও করে দিতো সাব্বির। সে বিশ্বস্ততার সুযোগ নিয়ে নগদ ১৪ লাখ টাকা ও সাড়ে তিন ভরি স্বর্ণ নিয়ে পালিয়ে যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।