পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে প্রকৃত নদীর সংখ্যা কত, এসব নদী কারা দখল করে নিয়েছেÑ তাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। রিটের শুনানি শেষে গতকাল রোববার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ তালিকা চান।
নদী দখলমুক্ত করতে কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে আদালত সেটিও জানতে চেয়েছেন। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিওটিএ), অর্থ সচিব, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও নদী রক্ষা কমিশন এবং সকল জেলা প্রশাসককে এই তালিকা করে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার নওরোজ এম. রাসেল চৌধুরী।
এর আগে দেশের সব নদীর পূর্ণাঙ্গ তালিকা, তুরাগ নদীর সীমানা পুনরুদ্ধার ও প্রতিটি বিভাগে নদী দখলকারীদের তথ্য জানার নির্দেশনা চেয়ে রিট দায়ের করে পরিবেশবাদী আইনজীবীদের সংগঠন বেলা। শুনানিতে সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান বলেন, নদীর সংখ্যা নিয়ে একেকটি পক্ষের একেক হিসাব রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, দেশে নদীর সংখ্যা ৪০৫টি। নদী রক্ষা কমিশনের হিসাবে ৭০৭টি নদী আছে বাংলাদেশে। আর বেসরকারি গবেষণায় ১ হাজার ১৮২টি নদীর কথা বলা হয়েছে। তাই মূলত তুরাগ নদীর প্রকৃত সীমানা নির্ধারণ, নদীর সঠিক তালিকা ও অন্যান্য নির্দেশনা চেয়ে এই রিট দায়ের করে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)। শুনানি নিয়ে এই আদেশ দেন আদালত। দেশের সব নদীর পূর্ণাঙ্গ তালিকা ও প্রতিটি বিভাগে নদী দখলদারদের তালিকা আগামী ৬ মাসের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। অর্থ সচিব, পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং সকল জেলা প্রশাসককে ৬ মাসের মধ্যে নদীর তালিকা ও নদী দখলকারীদের তালিকা জমাদানের নির্দেশ দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।