রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
ঢাকার ধামরাইয়ে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার জেরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে শিক্ষকসহ ৩ জনকে আহত করেছে বলে জানা যায়। গত রোববার সকালে উপজেলার চৌহাট ইউনিয়ন এ এই ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে থানায় গতকাল অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
জানা যায়, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রিপনের নেতৃত্বে উয়ার্শী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম (৪৪), সাইফুল ইসলামের ভাই মহিউদ্দিন (৩৪) ও সাইফুলের ছেলে আল মাহমুদ পলাশকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে ধামরাই সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করা হয়। সাইফুল ইসলামের ভাই ও ভাতিজা প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পর চলে যান। শিক্ষক সাইফুল ইসলামের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতরা চৌহাট ইউনিয়নের বাঙ্গলা গ্রামের বাসিন্দা। এ ব্যাপারে ধামরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর ছোট ভাই মহিউদ্দিন।
আহত স্কুল শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী নজরুল ইসলামের আনারস প্রতীকের আমি একজন কর্মী ছিলাম। আনারস মার্কার পক্ষে ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট চেয়েছি বিধায় ঘোড়া মার্কার সমর্থকরা আমাকে বাঙ্গলা গ্রামের মসজিদের কাছে ১০/১২ জনের একটি দল দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমার ছোট ভাই ও সন্তান এগিয়ে আসলে তাদের ওপরও হামলা চালায়। তারা দু’জন আহত হয়েছে।
এই বিষয়ে ধামরাই থানার ওসি আতিকুর রহমান বলেন, চৌহাট ইউনিয়নে মারামারির ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।