গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়য় উপজেলা জাতীয় শ্রমিকলীগের সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান রফিকুল ইসলাম তালুকদারকে নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান হিসেবে কাছে পেতে চান ৬ নং কুশলা ইউনিয়নবাসী। কুশলা ইউনিয়ন

আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদ শেখ,জাতীয় শ্রমিকলীগ সভাপতি এব্রাহিম শেখ,ছাত্রলীগ সভাপতি কাবুল শেখ,স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন নয়ন,যুবলীগ নেতা সামচুল হক,জাতীয় শ্রমিকলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম মিলন,কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমাম ফরাজী সহ আরো অনেকে

সাংবাদিকদের বলেন রফিকুল ইসলাম তালুকদার একজন গর্বিত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং উপজেলা জাতীয় শ্রমিকলীগের সভাপতি কিন্তু তার ভিতরে কোন অহংকার নেই সে সবার সাথে মিলেমিশে কাজ করেন সে ভালো মনের মানুষ এবং পরোপকারী কুশলা ইউনিয়নে তার ব্যপক সুনাম রয়েছে তার ব্যবহারে ইউনিয়নবাসী মুগ্ধ তিনি প্রতিনিয়ত ইউনিয়নবাসীর খোজ খবর নিচ্ছেন এবং এলাকার মসজিদ মন্দির নির্মানে নিজস্ব তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগীতা করছেন এছাড়াও

ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা ও শারদীয় দুর্গাপুজায় তার নিজস্ব অর্থ দিয়ে মানুষকে সহযোগীতা করে আসছে। রফিকুল ইসলাম তালুকদার প্রায় সময় ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে পায়ে হেটে সর্বসাধারণ মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন। যা বিগতদিনে অন্য কোন চেয়ারম্যান করেনি,তিনি নির্বাচিত হলে গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য কাঁচা পাকা সড়ক ও ব্রীজ কালভার্ট নির্মান করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন । আমরা আমাদের অভিভাবক আওয়ামীলীগ ও মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও জাতীয় শ্রমিকলীগ সভাপতি রফিকুল ইসলাম তালুকদারকে নৌকা প্রতিকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য দাবি জানাই তাকে আমরা নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান হিসেবে কাছে পেতে চাই।

উপজেলা জাতীয় শ্রমিকলীগের সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান রফিকুল ইসলাম তালুকদার বলেন জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে যারা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে এ দেশকে স্বাধীন করেছেন আমি সেই গর্বিত বীর মুক্তিযোদ্ধার একজন সন্তান হিসেবে আওয়ামীলীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী আমাদের একমাত্র অভিভাবক শেখ হাসিনার কাছে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন চেয়ে আজ সোমবার বিকেলে ঢাকায় আওয়ামীলীগের প্রধান কার্যালয় ফরম পুরন করে জমা দিয়েছি। আশাকরি প্রানপ্রীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি সদয় দৃস্টি রাখবেন আমি ইউনিয়নবাসীর সেবক হতে পারলে আওয়ামীলীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ইউনিয়নবাসীর পাশে থেকে নিরলশ ভাবে কাজ করে যাবো এবং

স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন, নারীর ক্ষমতায়ণ, অগ্রগতি, দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের পিছিয়ে পড়া পরিবারের সন্তানদের স্কুলে পাঠানোর ব্যবস্থা, বাল্যবিবাহ রোধ, মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ সেবা এবং মাদক মুক্ত সমাজ বিনির্মানে কুশলা ইউনিয়নবাসীর জন্য নিষ্ঠার সাথে কাজ করবো। তিনি বলেন মনোনয়ন না হয়ে প্রতিদন্দীতা মুলক নির্বাচন হলে কুশলা ইউনিয়নের জনগন তাদের ভালবাসা দিয়ে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবে বলে আমি শতভাগ আসাবাদি।