পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আগামী মাস থেকে শারীরিক উপস্থিতিতেই সকল আদালতের বিচার কাজ চলবে বলে জানিয়েছেন, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। তিনি বলেছেন, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর আগামী ডিসেম্বর থেকে শারীরিক উপস্থিতিতে বিচারকাজ চলার জন্য আদালতগুলো খুলে দেয়া হবে।
গতকাল বুধবার আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে একটি মামলার শুনানিকালে প্রধান বিচারপতি এমন আভাস দেন। এসময় অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনসহ অন্যান্য আইনজীবীরা শুনানিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে সবার শারীরিক উপস্থিতিতে কোর্ট খুলে দেব। তবে ভার্চুয়াল কোর্টে কাজ হয় দ্বিগুণ। ধরুন হঠাৎ, এখন আমাদের অ্যাটর্নি জেনারেলকে প্রয়োজন হলো। তখন তিনি এনেক্স বিল্ডিংয়ে আসতে আসতে ১৫ মিনিট সময় নষ্ট হবে। আর ভার্চুয়ালি হলে অ্যাটর্নি জেনারেল একই চেয়ারে বসে থাকেন। জাস্ট কম্পিউটারে টিপ দিয়ে দেন।
আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, আপনারা সবাই ফিজিক্যাল (সশরীরে উপস্থিতি) কোর্টের ভক্ত। ডিসেম্বর থেকে আমি সব ফিজিক্যাল কোর্ট খুলে দেব। সুইজারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, লন্ডন, আমেরিকা থেকেও আইনজীবীরা শুনানিতে অংশ নেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, এরকম অনেকেই আছেন। অ্যাটর্নি জেনারেলও দেশের বাইওে থেকে শুনানি করেছেন। পরে অ আদালত মামলার ওপর শুনানি করেন।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে আপিল বিভাগের কার্যক্রম ভার্চুয়ালি পরিচালিত হয়ে আসছে। তবে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের কার্যক্রম বর্তমানে ভার্চুয়ালি ও শারীরিক উপস্থিতি উভয় প্রক্রিয়ায় চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।