পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জাতির ওপর চেপে বসা দুঃশাসনের অবসান ঘটাতে হবে। এজন্য আমাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে। গণতন্ত্র ও নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেশে এখন মাস্তানতন্ত্র কায়েম করা হয়েছে। সব বাধা দূর করে মানুষের নাগরিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
আজ গণমাধ্যমে পাঠানো দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ স্বাক্ষরিত এক বার্তায় বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মালিকানা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিয়ে জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনশাসন কায়েম করতে হবে। বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, নূর হোসেনের সেই আত্মদান আমরা বৃথা যেতে দিতে পারি না। নব্বইয়ে অর্জিত গণতন্ত্রের পথচলাকে আবারও বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। আজও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে শহীদ নূর হোসেন আমাদের প্রেরণা। তার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের বিকাশ নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে সবাইকে একই সঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রামের শপথ নিয়ে শহীদ নূর হোসেনের মতো সাহসিকতা নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
মির্জা ফখরুল শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে দেয়া বার্তায় স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের মহান এই শহীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। বিএনপি মহাসচিব ঘটনাবহুল ১০ নভেম্বরের কথা স্মরণ করে বলেন, গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে গিয়ে ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর স্বৈরশাসকের তপ্ত বুলেটের শিকার হয়েছিলেন নূর হোসেন। সেদিন তার আত্মত্যাগ এদেশের গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষকে অধিকার আদায়ের সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করেছিলো। নূর হোসেনের আত্মদানের ধারাবাহিকতায় ১৯৯০ সালে সংঘটিত হয়েছিলো সফল ছাত্র গণঅভ্যুত্থান। পতন হয়েছিলো নির্দয় স্বৈরশাসকের, মুক্ত হয়েছিলো বহুদলীয় গণতন্ত্র।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।