পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা। চলতি মাসেই দেখা যাবে এই শতাব্দীর দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ না-হলেও আগামী ১৯ নভেম্বর, কার্তিক পূর্ণিমার দিন প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা স্থায়ী হবে এই গ্রহণ।
সেদিন সূর্য এবং চাঁদের মাঝখানে চলে আসবে পৃথিবী। পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর পড়তেই শুরু হবে গ্রহণ। গ্রহণ চলাকালীন চাঁদের ৯৭ শতাংশ এলাকা লাল হয়ে থাকবে বলেই জানিয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। ভারতীয় সময় দুপুর দেড়টার পরে শিখর ছোঁবে গ্রহণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শতাব্দীর এই দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ হয়তো চাক্ষুষ করতে পারবেন না বাংলাদেশের অধিবাসীরা। চিন্তা নেই, বলছে নাসা। তাদের ওয়েবসাইটে এই চন্দ্রগ্রহণ লাইভ দেখানো হবে বলে শুক্রবার জানিয়েছেন মার্কিন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। তবে বিরল এই ঘটনার সবচেয়ে ভালো সাক্ষী হতে চলেছে উত্তর আমেরিকা। সে দিনস্থানীয় সময় রাত ২টা থেকে ৪টার মধ্যে আমেরিকার পূর্ব উপকূল থেকে স্পষ্ট দেখা যাবে গ্রহণ-লাগা এই লাল চাঁদ। এছাড়া দক্ষিণ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকেও এই মহাজাগতিক দৃশ্য দেখা যাবে বলে জানিয়েছে নাসা।
আগামী আট-ন’বছরের মধ্যে ছোট-বড় মিলিয়ে আরও ২০টি চন্দ্রগ্রহণ হবে। আগামী শতাব্দীতে ২২৮টি চন্দ্রগ্রহণ হবে বলে জানিয়েছে নাসা। প্রত্যেক মাসেই অন্তত দু›টি করে। তবু আসন্ন ১৯ নভেম্বরের প্রতি বিশেষ নজর থাকবে উৎসাহীদের। ওই দিন সব মিলিয়ে ৩ ঘণ্টা ২৮ মিনিট ২৩ সেকেন্ড চলবে গ্রহণ। এর পরের চন্দ্রগ্রহণ ২০২২-এর ১৬ মে। সূত্র : টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।