পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আরও ১০০০ টনের মতো ইলিশ ঢুকবে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে । ঢাকা থেকে আবারও ভারতে ইলিশ যাচ্ছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক নির্দেশনায় এ আশ্বাস পেয়েছে প্রতিবেশী দেশটি। সে হিসেবে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানির সময়সীমা বাড়ানো হলো।
এর আগে গত মাসে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১১৫ জন ইলিশ রপ্তানিকারককে ৪০ মেট্রিক টন করে ইলিশ ভারতে পাঠানোর ছাড়পত্র দেওয়া হয়। কিন্তু সেই ৪৬০০ মেট্রিক টন ইলিশের ১০৮০ মেট্রিক টন গত ৪ অক্টোবরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পৌঁছে।
এরপর প্রজননের মৌসুম শুরু হয় দেশে ইলিশ ধরা বন্ধ হয়ে যায়, যা বলবৎ ছিল ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। সেই বিধি-নিষেধ কাটতেই ভারতে বাকি ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা তানিয়া ইসলামের স্বাক্ষরিত মঙ্গলবারের এক নির্দেশে বিষয়টি জানা যায়।
সেখানে বলা হয়, ‘এ বছর ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম ৪ হতে ২৫ অক্টোবর ২০২১ পর্যন্ত সারা দেশে ইলিশ মাছ আহরণ, পরিবহন, মজুত, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় নিষিদ্ধ থাকায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলি অনুমোদনকৃত ইলিশ মাছ রপ্তানি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারেনি। এ বিবেচনায় অনুমোদনকৃত অবশিষ্ট পরিমাণ ইলিশ রপ্তানি আগামী ০৫ নভেম্বর ২০২১ পর্যন্ত নির্দেশক্রমে বৃদ্ধি করা হলো। উল্লেখ্য, অন্যান্য শর্তাবলি অপরিবর্তিত থাকবে।’
এ দিকে কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা বলছে, ইলিশ আমদানি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সচিব সৈয়দ আনোয়ার মাকসুদের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রী মুনশী টিপুর যোগাযোগ ছিল। মন্ত্রীকে আরও ইলিশ পাঠাতে অনুরোধ করেন আনোয়ার।
তবে আনোয়ার মাকসুদের ধারণা, ৫ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকার পক্ষে আগের আশ্বাসমাফিক সব ইলিশ পাঠানো অসম্ভব। বড়জোর আরও ১০০০ টন মতো ইলিশ ঢুকবে পশ্চিমবঙ্গে।
সংবাদমাধ্যমটি আরও জানায়, বুধবার পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে ইলিশ ঢোকার কথা পশ্চিমবঙ্গে। বৃহস্পতিবার কলকাতা ও শিলিগুড়ির বাজারে সে মাছ ক্রেতার সামনে হাজির করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।