পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২ কোটি ১৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ০৫ শতাংশ কম। একই সময়ে রাবার পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৩৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার যা এ সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৮ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এ খাতের পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ কোটি ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে জুলাই-সেপ্টেম্বর মেয়াদে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ২৬ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২ কোটি ১৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলেও গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এ খাতের আয় ৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের পিভিসি ব্যাগ রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে প্রথম প্রান্তিকের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৭ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৭৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ দশমিক ৯৪ শতাংশ কম। ইপিবির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত অর্থবছরে প্লাস্টিক বর্জ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ২ কোটি ২৪ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে জুলাই-সেপ্টেম্বর মেয়াদে আয় হয়েছিল ৪৭ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরে এই খাতে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার। প্রথম ৩ মাসের ৫৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয়েছে ৬১ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৬ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি আয় ৩১ দশমিক ২১ শতাংশ বেড়েছে এই খাতে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে অন্যান্য প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯৫ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এ সময়ের মধ্যে এই খাতে আয় হয়েছে ৮২ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ কম। তবে আগের অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর মেয়াদে আয়ের তুলনায় এবার এই খাতের আয় ৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়েছে। অক্টোবর মাসে ইপিবির প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে রাবার পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৩৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। একই সঙ্গে গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এ খাতে আয়ের তুলনায় এবারের আয় ২৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।