পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পাঁচ বছর বয়সি শিশুকন্যাকে দেশের বাইরে না নিতে পিতা মুশফেক আলমের প্রতি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। এক সিভিল পিটিশনের শুনানি শেষে গতকাল সোমবার বিচারপতি মাহমুদুল হকের একক বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদেশের পাশাপাশি আদালত শিশুকন্যাকে সরাসরি মায়ের জিম্মায় দিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না- এই মর্মে রুল জারি করেন। এ ছাড়া কন্যা শিশুর সঙ্গে তার মায়ের ভার্চুয়ালি নয় সরাসরি সাক্ষাতের কেন সুযোগ দেয়া হবে না- এই মর্মে রুল জারি করা হয়। শিশুকন্যার জিম্মাদারি চেয়ে পিটিশন ফাইল করেন ব্যারিস্টার সাবরিনা জেরিন। তিনি জানান, শিশুকন্যার বাবা মুশফেক আরম পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলমের ছেলে। শিশুকন্যাটি প্রতিমন্ত্রীর নাতনি। পিটিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান, অ্যাডভোকেট জেড.আই. খান পান্না
এর আগে গত ২০ অক্টোবর পাঁচ বছরের কন্যাসন্তানকে নিজের জিম্মায় নিতে হাইকোর্টে নির্দেশনা চেয়ে সিভিল পিটিশন করেন শিশুটির মা তাসনোভা ইকবাল। পিটিশনে তিনি শিশুটিকে দেড় বছর ধরে মাকে দেখতে না দেয়ার অভিযোগ আনা হয়। এছাড়া শিশুকে বিদেশ না যেতে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়। পিটিশনে শিশুর বাবা মুশফেক আলম সৈকত, দাদা ড. শামসুল আলম ও দাদী মোমতাজ আলমকে বিবাদী করা হয়েছে।
ব্যারিস্টার সাবরিনা জেরিন বলেন, মুশফেক আলম ও তাসনোভা ইকবালের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়েছে। তাদের পাঁচ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। কিন্তু দেড় বছর ধরে মা তাসনোভা ইকবালের কাছ থেকে সন্তানকে দূরে রাখা হয়েছে। এই সময়ে তাদের দেখা করতে দেয়া হয়নি। এর আগে আমরা বিচারিক (নিম্ন) আদালতে সন্তানকে সরাসরি দেখার জন্য আবেদন করেছিলাম। আদালত ভার্চুয়ালি দেখার অনুমতি দিয়ে আদেশ দেন। কিন্তু মা তাসনোভা ইকবাল শিশুকে নিজের জিম্মায় নিতে চান। এ কারণে আমরা হাইকোর্টে সিভিল পিটিশন করি। রাজধানী গুলশানের বাসিন্দা ইকবাল কামাল ও মা নাজমা সুলতানার মেয়ে তাসনোভা ইকবাল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।