পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রজন্ম ’৭১ ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী এবং ইসকন কর্তৃক ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করে বাহাত্তরের সংবিধানে প্রত্যাবর্তনের দাবিকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চক্রান্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।
আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম একটি মীমাংসিত বিষয়। এ নিয়ে নতুন করে চক্রান্তের কোন সুযোগ নেই। রাষ্ট্রধর্ম সংবিধানিকভাবে স্বীকৃত। এ নিয়ে যারা কথা বলছেন, তারা দেশের সংবিধান লঙ্ঘন করছেন। ধর্মীয় রাজনীতি না থাকলে এদেশ আরো বহুগুণে পিছিয়ে পড়তো। কাজেই কোন কিছু ঘটলেই রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এবং ধর্মীয় রাজনীতির বিরুদ্ধোচরনকারীরা ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ইসলাম শান্তি ও কল্যাণের ধর্ম। ইসলাম আছে বলেই এদেশে এখনো শান্তি আছে। মুসলমানরা সাম্প্রদায়িক হলে ভারত উপমহাদেশ শাসন করেছেন মুসলিম শাসকগণ। তারা প্রায় ৭শত বছর এ উপমহাদেশ শাসন করেছেন, তাহলে হিন্দু থাকতো না। কাজেই ইসলাম ও মুসলমানরা সবসময়ই শান্তিকামী। যারা অশান্তি সৃষ্টি করে তাদের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই।
এদিকে, দেশের চলমান সংকটময় পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই আগামীকাল শনিবার বেলা ১২টায় পুরানা পল্টনস্থ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে (৫৫/বি, পুরানা পল্টন, নোয়াখালী টাওয়ারের ৩য় তলায়) এক সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।