পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের আদালতসমূহে ই-জুডিশিয়ারি ও ই-কোর্ট রুম দ্রুততম সময়ের মধ্যে স্থাপন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন আদালত। সেই সঙ্গে মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন ৩০ নভেম্বর।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এই আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া। ২০১৯ সালের ১১ ডিসস্বর ই-জুডিশিয়ারি স্থাপনের নির্দেশনা চেয়ে তিনি রিটটি দায়ের করেন। বিচারকার্য দ্রুত সম্পাদন ও বিচার প্রার্থীদের ভোগান্তি দূর করাসহ সংবিধানের ৩১, ৩২ ও ৩৫ এর (৩) অনুচ্ছেদের চেতনার সঙ্গে বিদ্যমান বিচারব্যবস্থা সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে এ রিট করা হয়।
রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি দেশের আদালতসমূহে ই-জুডিশিয়ারি ও ই-কোর্ট রুম দ্রুতসময়ের মধ্যে স্থাপনের কেন নির্দেশ দেয়া হবে না- এই মর্মে রুল জারি করেন আদালত।
আইন সচিবসহ ৯ বিবাদীকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়। পরে আরেকটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের আদালতসমূহে ই-জুডিশিয়ারি ও ই-কোর্ট রুম দ্রুততম সময়ের মধ্যে স্থাপনের বিষয়ে জানতে চান হাইকোর্ট। ২০ অক্টোবরের মধ্যে এ বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছিল। তবে সে প্রতিবেদন দাখিল না হওয়ায় পুনরায় সময় বেঁধে দিলেন হাইকোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।