রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলায় প্রায় ১ লাখ একর জমির মধ্যে প্রায় ৫২হাজার একর জমি বনবিভাগের। জনসংখ্যার আধিক্য, আধুনিক নগরায়ন, জমি সঙ্কট, বনবিভাগের অসাধু কর্মকর্তা/কর্মচারীদের যোগসাজশে, স্থানীয় দালালদের মধ্যস্ততায় বনবিভাগের হাজার হাজার একর জমি জবর-দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার বহেড়াতৈল রেঞ্জের বহেড়াতৈল সদর বিটের উত্তর ঘাটেশ^রী এলাকায় বনবিভাগের ৩৩ শতাংশ জমি জবর-দখল করার পর অবকাঠামো পরিবর্তন করে ঘর-বাড়ি নির্মাণ করেছে প্রবাসী সাকার ছেলে রাজিব। একইভাবে ঘাটেশ^রী মৌজার জেএল নং এসএ ২৭৮ খতিয়ানের ১০১নং দাগের বিএস ১৭১৫ বনভূমি জবর-দখল করে বাড়িঘর নির্মাণ করেছে একই এলাকার মৃত খালেমের ছেলে চাঁন মিয়া, মৃত রিয়াজের ছেলে ছোটো, মৃত হাসুর ছেলে হালেম। বনবিভাগের জমি ইস্তফা দলিল টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে এফিডেভিট করে বনবিভাগের জমি একজনের দখল থেকে অন্যজনের দখলে চলে যায়। এমনি একটি ইস্তফা দলিল নোটারি পাবলিক কর্তৃক টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে উপজেলার ঘাটেশ^রী গ্রামের মৃত জয়েন উদ্দিনের ছেলে হাজী আব্দুল বারেক মিয়া বনবিভাগের ৩৩ শতাংশ জমি ইস্তফা দলিল করে দিয়েছেন মৃত নাছির উদ্দিনের ছেলে মো. সাকা মিয়াকে।
মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বনবিভাগের জমি ইস্তফা দলিলে সহযোগিতা করে থাকে স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো.আফাজ উদ্দিন। এ বিষয়ে প্রবাসী সাকার স্ত্রী রমেছা বলেন, ইস্তফা দলিলের মাধ্যমে আ. বারেকের নিকট থেকে ৭ লাখ টাকা দিয়ে ৩৩ শতাংশ জমি ক্রয় করেছি। এভাবে ইস্তফা দলিলের মাধ্যমে বনবিভাগের হাজার হাজার একর জমি জবর-দখল করে ঘরবাড়ি, পোল্ট্রিফার্ম, ইমারত, মিল-কারখানা, বাগানবাড়ি, খামারবাড়ি তৈরি করা হয়েছে। বহেড়াতৈল রেঞ্জ অফিসার এএইচএম এরশাদ বলেন, বনবিভাগের জমি জবর-দখল হয়ে থাকলে উদ্ধার করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।