রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ৮ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে ১নং খট্টেশ্বর রাণীনগর ইউনিয়নে (সদর ইউপি) চেয়ারম্যান পদে নৌকার মাঝি হয়েছেন ২০১২ ও ২০১৬ সালের নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী ও যুবলীগ নেতা মরহুম গোলাম মোস্তফার স্ত্রী মোছা. চন্দনা সারমিন রুমকি।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণার পর রুমকি নৌকা প্রতীক পাওয়ার খবরে এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার বিকেলে রুমকিকে উপজেলা আ.লীগের দলীয় কার্যালয়ে সংবর্ধনা জানিয়ে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন দলীয় নেতৃবৃন্দ।
এসময় এক সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন জয়ের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আ.লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল বারী মোল্লা, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল খালেক, এমপি আনোয়ার হোসেন হেলালের ছেলে, মরহুম গোলাম মোস্তফার ভাতিজা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রাহিদ সরদার, উপজেলা সিএনজি শ্রমিক সমিতির সম্পাদক রাজ ইসলাম প্রমুখ। পরে একটি বর্ণাঢ্য মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি পুরো ইউনিয়ন পদক্ষিণ করে আবার দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় এক পথ সভায় চন্দনা সারমিন রুমকি বলেন, আমার স্বামী গোলাম মোস্তফা ১৯৯১সাল থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যুবলীগের দায়িত্ব পালন করেছে। এই ইউনিয়নে আমার স্বামী চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছিলো। কিন্তু প্রতিপক্ষ তাকে রাজনৈতিকভাবে বিজয়ী হতে দেয়নি। তাই দল যখন আমাকে সুযোগ দিয়েছে আমি ইউনিয়নবাসীর বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এই ইউনিয়নকে একটি মডেল, মাদক ও বাল্যবিয়ে মুক্ত ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলে আমার স্বামীর দেখে যাওয়া স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে চাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।