Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খাদ্যশস্য উৎপাদন বেড়ে হবে ২.৫৬৯ বিলিয়ন টন

প্রকাশের সময় : ১১ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

কর্পোরেট ডেস্ক : এফএওর পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০১৬-১৭ মৌসুমে খাদ্যশস্য উৎপাদন বেড়ে হবে ২.৫৬৯ বিলিয়ন টন। যা হবে নতুন রেকর্ড এবং আগের মৌসুমের চেয়ে ১.৫ শতাংশ বেশি। এ মৌসুমে বিশ্বে গমের উৎপাদন হবে ৭৪২.৪ মিলিয়ন টন। যা আগের পূর্বাভাস ৭৪০.৭ মিলিয়ন টনের চেয়ে বেশি। ২০১৬-১৭ মৌসুমে খাদ্যশস্য মজুদ দাঁড়াবে ৬৫৯.৯ মিলিয়ন টন। যা আগের মাসের পূর্বাভাসের চেয়ে কিছুটা কম। এএফপি। এদিকে গত মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম। যা ২০১৫ সালের মার্চের পর থেকে সর্বোচ্চ। জাতিসংঘের খাদ্য সংস্থা (এফএও) জানায়, মূলত চিনির দর বাড়ার কারণেই এর প্রভাব পড়েছে সার্বিক খাদ্যপণ্যের বাজারে। গত জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যের দাম ছিল সাত বছরে সর্বনিম্ন। এরপর ক্রমাগত দাম বেড়েছে, যদিও জুলাইয়ে দাম কিছুটা কমেছিল। সংস্থা জানায়, সেপ্টেম্বরে খাদ্যপণ্যের গড় সূচক ছিল ১৭০.৯ পয়েন্ট। যা আগের মাসের চেয়ে ২.৯ শতাংশ বেশি এবং এক বছর আগের একই সময়ের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি। গত মাসে চিনির দাম বেড়েছে ৬.৭ শতাংশ। বিশেষ করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় চিনি উৎপাদনকারী দেশ ব্রাজিলে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে উৎপাদন কমার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া গত মাসে খাদ্যশস্যের দাম কমলেও বেড়েছে দুগ্ধপণ্য এবং ভোজ্য তেলের দাম। সেপ্টেম্বর মাসে দুগ্ধপণ্যের দাম বেড়েছে ১৩.৮ শতাংশ, ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে ২.৯ শতাংশ এবং অপরিবর্তিত রয়েছে মাংসের দাম। এ ছাড়া খাদ্যশস্যের দাম কমেছে ১.৯ শতাংশ। যা এক বছর আগের তুলনায় ৮.৯ শতাংশ কম। এফএওর সিনিয়র অর্থনীতিবিদ আবদলরেজা আব্বাসি বলেন, সেপ্টেম্বরে খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ার বড় কারণ চিনির দাম বৃদ্ধি। যদি চিনির দাম কমে আসে তবে সার্বিক বাজারও স্বাভাবিক হয়ে আসবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খাদ্যশস্য উৎপাদন বেড়ে হবে ২.৫৬৯ বিলিয়ন টন
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ