পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারত করোনাভাইরাসের টিকার টাকা অগ্রিম নিয়ে টিকা না দিলেও বাংলাদেশ উল্টো দেশটিকে ইলিশ মাছ দিচ্ছে। আসন্ন দুর্গাপুজা উপলক্ষে ভারতে নতুন করে আরো ২ হাজার ৫২০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এর আগে গত সোমবার ২ হাজার ৮০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এ নিয়ে চার দিনের মধ্যে দুই দফায় ভারতে মোট ৪ হাজার ৬০০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দিলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার আমদানি-রফতানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দফতরকে চিঠি দিয়ে নতুন করে ৬৩ প্রতিষ্ঠানকে ৪০ টন করে ২ হাজার ৫২০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দেওয়ার কথা জানায়। এক টনে এক হাজার কেজি। সেই হিসাবে ভারতে ইলিশ যাবে মোট ২৫ লাখ ২০ হাজার কেজি। প্রতি কেজি ৯০০ টাকা ধরে হিসাব করলে মোট ২২৬ কোটি ৮০ লাখ টাকার ইলিশ যাবে ভারতে।
তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইলিশ রফতানির ক্ষেত্রে কয়েকটি শর্ত বেঁধে দিয়েছে। বলা হয়েছে, বিদ্যমান রফতানি নীতি ২০১৮-২১-এর বিধিবিধান মানতে হবে। শুল্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কায়িক পরীক্ষা করাতে হবে রফতানি করা ইলিশের। প্রতিটি চালান (কনসাইনমেন্ট) শেষে রফতানিসংক্রান্ত কাগজপত্র দাখিল করতে হবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে।
এ ছাড়া অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে বেশি ইলিশ রফতানি করা যাবে না। অনুমতির মেয়াদ কার্যকর থাকবে আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত। অনুমতি কোনোভাবেই হস্তান্তরযোগ্য নয়। অনুমোদিত রফতানিকারক ছাড়া ঠিকায় (সাব-কন্ট্রাক্ট) রফতানি করা যাবে না।
এদিকে ইলিশের প্রজননের জন্য আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন ইলিশ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মৎস্য অধিদফতর। ২৬ অক্টোবর থেকে আবার ইলিশ ধরা যাবে। গত বছর ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল। এবার তা ১০ দিন এগিয়ে আনা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।