পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের কাউকে জেলখানায় পাঠিয়ে দিলে কোনো লাভ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এছাড়াও ই-কমার্সের সার্বিক বিষয়ে মন্ত্রণালয় পজিটিভলি চেষ্টা করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। আজ বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সম্মেলন কক্ষে ‘সোর্সিং বাংলাদেশ ২০২১-ভার্চুয়াল সংস্করণ’নামে সপ্তাহব্যাপী অনলাইন মেলার আয়োজন উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
প্রতারণার অভিযোগে আলোচিত ই-কমার্স ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের মালিকরা জেলখানায় থাকায় ভুক্তভোগী গ্রাহকদের কী হবে?- এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ই-কমার্সের কারণে অনেক গ্রাহকের অর্থ নষ্ট হয়েছে। এখন অনেককে বলতে শোনা যাচ্ছে, যাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে তাদের যদি ব্যবসা করতে দিয়ে কঠিনভাবে অবজারবেশন করা হতো, তাহলে কিছুটা ক্ষতি কাভার করতে পারতো। এ ধরনের সাজেশন আসছে। এ বিষয়গুলো কতটা যৌক্তিক তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা সার্বিক বিষয়গুলো অবজারভেশন করছি। আমরাসহ চার মন্ত্রণালয় (অর্থ, বাণিজ্য, আইন ও স্বরাষ্ট্র) বিষয়টি নিয়ে কথা বলছি। তাদের অবস্থান নির্ণয় করা হচ্ছে, কোনো উন্নতি করা যায় কিনা সে বিষয়ে দেখা হচ্ছে। ইভ্যালি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, অনেক বড় গ্রুপ অব কোম্পানি বিনিয়োগ করতে চেয়েছিল। কিন্তু নেতিবাচক এসব ঘটনার কারণে তারা সরে দাঁড়িয়েছে।
সংবাদ সম্মেলন বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।