পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চীনের সিনোফার্ম থেকে বাংলাদেশ সরকারের কেনা আরও ৫৪ লাখ ডোজ করোনাভাইরাসের টিকা ঢাকায় এসেছে। টিকার চালান নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট গত শুক্রবার মধ্যরাত ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ কর্মকর্তা তাহেরা খন্দকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, টিকা নিয়ে ফ্লাইট যথা সময়ে এসে পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইন ডিরেক্টর ও টিকা কর্মসূচির পরিচালক ডা. সামসুল হক জানান, চীন থেকে আসা ৫৪ লাখ ডোজ টিকা গ্রহণ করা হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার রাতে ঢাকায় নিযুক্ত চীনা দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন হুয়ারং ইয়ান তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে জানান, সিনোফার্ম থেকে ক্রয় করা ৫৪ লাখ টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে।
এদিকে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সাংবাদিকদের জানান, প্রতি সপ্তাহে আমরা ৫০ লাখ ডোজ টিকা পাওয়ার সিডিউল পেয়েছি। এভাবে চলতি মাসের চার সপ্তাহে চারটি টিকার চালান আসার কথা রয়েছে। প্রতি চালানে আসবে ৫০ লাখ ডোজ টিকা। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত এটি চলমান থাকবে।
গত ১২ মে প্রথমবার চীনের সিনোফার্মের তৈরি পাঁচ লাখ টিকা উপহার হিসেবে বাংলাদেশে পাঠায় চীন। এরপর দ্বিতীয় দফায় গত ১৩ জুন আরও ছয় লাখ উপহারের টিকা আসে। সবশেষ গত ১৩ আগস্ট সিনোফার্ম থেকে আরও ১০ লাখ টিকা বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে পাঠায় চীন। অর্থাৎ বাংলাদেশকে ২১ লাখ সিনোফার্মের টিকা উপহার দেয় চীন।
এছাড়া কোভ্যাক্সের আওতায় তিন চালানে সিনোফার্ম থেকে দেশে এসেছে ৩৪ লাখ ৬১ হাজার ৮০১ ডোজ টিকা। আর সিনোফার্ম থেকে বাংলাদেশ সরকারের কেনা ৭০ লাখ ডোজ টিকার সঙ্গে ৩০ আগস্ট ঢাকায় এসেছে আরও ৫৬ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা। সর্বশেষ চালান বাদে এখন পর্যন্ত চীন থেকে সিনোফার্মের এক কোটি ৯৯ লাখ ১ হাজার ৩৫০ জোট টিকা পেল বাংলাদেশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।