পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের পরিবারের সদস্য কিংবা উত্তরাধিকারীদের ক্ষতিপূরণ প্রদানে একটি আর্থিক সহায়তা তহবিল গঠনের কেন নির্দেশ দেয়া হবে না- এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। দায়েরকৃত এক রিটের শুনানি শেষে গতকাল সোমবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রুলে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তি অথবা তার পরিবারের উত্তরসূরীদের ক্ষতিপূরণ দিতে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ এর ৫৩ ও ৫৪ ধারা অনুযায়ী অবিলম্বে একটি আর্থিক সহায়তা তহবিল এবং বোর্ড অব ট্রাস্ট গঠনের নির্দেশনা কেন দেয়া হবে না- জানতে চাওয়া হয়েছে।
রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনোজ কুমার ভৌমিক। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন সচিব, অর্থ সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন নিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ)র চেয়ারম্যানকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রুলের বিষয়ে অ্যাডভোকেট মনোজ কুমার ভৌমিক সাংবাদিকদের বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ আহত হয়, অনেকে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ অনুযায়ী সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ব্যক্তি বা পরিবারের উত্তরসূরীদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা রাখতে একটি তহবিল ও ট্রাস্ট গঠন করার কথা উল্লেখ রয়েছে।
কিন্তু গত তিন বছরেও একটি ট্রাস্ট বা তহবিল গঠন করা হয়নি। এ বিষয়ে সরকার কোনো উদ্যোগও নেয়নি। যে কারণে গত ১৭ আগস্ট বিবাদীদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠায়। কিন্তু তাদের কাছ থেকে কোনো সাড়া না পাওয়ায় সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়। প্রাথমিক শুনানি শেষে আদালত এ রুল জারি করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।