পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামের নামে যেন কোন অপব্যাখ্যা না হয় এজন্য মাদরাসার অধ্যক্ষদের সেদিকে দৃষ্টি রাখতে বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, শুধু ব্যক্তি জীবন নয় রাষ্ট্রীয় জীবনেও সকলেই যেনো ইসলাম প্রতিপালন করতে পারে সেজন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি পবিত্র কুরআনের আয়াতের উদ্বৃতি দিয়ে জ্ঞান চর্চার গুরুত্ব তুলে ধরেন। একই সাথে মহানবী (স:) এর আর্দশের কথা মনে করিয়ে দিয়ে ইসলামের নামে যে কোন অপব্যাখা না হয় সেদিকে সংযুক্ত সকল মাদরাসার অধ্যক্ষদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
গতকাল সোমবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, অনেক জাতী গোষ্ঠি আছে যাদের কোন রাষ্ট্র নেই, একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সুদীর্ঘ কাল থেকে এখনো সংগ্রাম করে যাচ্ছে। জাতির পিতা আমাদের জন্য একটি রাষ্ট্র দিয়ে গেছেন, এটি আমাদের জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। মাদরাসা শিক্ষার্থীরা যেনো বাংলা, আরবি ও ইংরেজি ভাষা জ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়। বিশেষত আরবি ভাষায় তারা যেনো দক্ষ হয়ে জাতি ও দেশের উন্নয়ন করতে পারে সে বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার জন্য মাদরাসার অধ্যক্ষগণের প্রতি অনুরোধ করেন।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামানিক। সভায় সভাপতিত্ব ও সূচনা বক্তব্য রাখেন ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।