পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ই-অরেঞ্জ গ্রাহকরা বলেছেন, আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেখব যে, তারা কি সিদ্ধান্ত দেয়। আমাদের টাকা ফেরত ও পণ্য সরবরাহের জন্য যদি কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত না দেওয়া হয়, তবে আগামী সেপ্টেম্বর মাসের ২০ তারিখে সকল গ্রাহক রাজপথে নামব, অনশন করব। প্রয়োজনে জীবন দেবো।
আজ শুক্রবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ই-অরেঞ্জ গ্রাহকদের আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। সমাবেশে গ্রাহকরা বলেন, ই-অরেঞ্জ শেষ কয়েকবার আমাদের বাইক ডেলিভারির সময় দিয়েও দেয়নি। বর্তমানে তাদের অফিস বন্ধ, কাস্টমারকেয়ার বন্ধ। তাদের সিইও বলছেন কোম্পানি বিক্রি করে দিয়েছে। তিনি আমাদের সামনে আসছেন না। তিনি কি দেশে আছেন, তাও জানা নেই। গত ১৭ তারিখ থেকে তাদের ডেলিভারি করার কথা ছিল। কিন্তু ওই দিন সকাল ১১টায় জানায়, তারা সাধারণ ডেলিভারি ১৯ তারিখ থেকে করবে আর বাইক ডেলিভারির জন্য আরও ৪৫ দিন সময় নেবে। যেখানে তাদের ৪৫ দিনের মধ্যে ডেলিভারি দেওয়ার কথা, সেখানে অলরেডি ৪ মাস হয়ে গেছে। সেখানে তারা আরও সময় চাচ্ছে। কারণ হিসেবে দেখাচ্ছে, তারা নাকি ভ্যান্ডর পাচ্ছে না।
তারা আরও বলেন, মাশরাফি ভাই যেদিন থেকে এই প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে এসেছেন তখন থেকে এই প্রতিষ্ঠানের অর্ডার ১০ গুণ বেড়ে গেছে। এখন তিনি বলছেন, তার সঙ্গে চুক্তি জুলাই মাসে শেষ হয়েছে। আপনারা লক্ষ্য করলে দেখবেন, উনি চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পরে মে মাসে থেকে এখন পর্যন্ত বাইকগুলোর ডেলিভারি হয়নি। তাহলে ওই দায়টুকু তো তার। তারা হুঁশিয়ারি করে বলেন, আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আর কিছু দিন অপেক্ষা করব। এরমধ্যে সঠিক সমাধানে না এলে আমরা কঠোর থেকে কঠোর আন্দোলনে যাব। সমাবেশে ই-অরেঞ্জের প্রায় শতাধিক গ্রাহক উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।