রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার তালতলি বাজারের নিবন্ধনকৃত জমিতে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তুলেছেন প্রভাবশালী মহল। যার কারণে নিয়মিত বাজার বসছে রাস্তার ওপরে। রাস্তার ওপরে বাজার বসার কারণে যানবাহনসহ সাধারণ মানুষ চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে এবং যে কোন সময়ে ঘটতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা। বাজারের নামে ৭ শতাংশ জমি নিবন্ধন রয়েছে। রাজাখালী মৌজার ৩২৭ খতিয়ানের ৩০৫৫ দাগের দক্ষিণ পশ্চিম কর্নারে ৪ শতাংশ। জমির দাতা গিয়াস উদ্দিন খান, জসিম উদ্দিন খান ও আ. ছাত্তার খান। খতিয়ান এসএ ৭২৩-এর ৩০৪৮ দাগের পূর্ব পাশে ৩ শতাংশ জমি। যার দাতা রয়েছেন ময়নদ্দিন খান, বজলু খান ও আলম ফকির। এই ৬ জন দাতার মোট ৭ শতাংশ জমি সবই রয়েছে প্রভাবশালী মহলের দখলে। স্থায়ী টল ঘর না থাকার কারণে রাস্তার ওপরে দোকান বসাতে বাধ্য হচ্ছেন দোকানিরা। একাধিক বার টলঘর স্থাপনের বরাদ্দ আসলেও জায়গার অভাবে টলঘর অদ্যবধি আলোর মুখ দেখেনি। নতুন করে আবারও টলঘর স্থাপনের বরাদ্দ আসলেও ঠিকাদার জায়গার জন্য বিভিন্ন মহলে ধর্না ধরে ব্যর্থ হচ্ছেন। রাস্তার ওপরে বাজার বসার ব্যাপারে জানতে চাইলে অধিকাংশ দোকানি বলেন- কি করবো বসার জায়গা নাই তাই বাধ্য হয়ে রাস্তার ওপরে বসতে হয়।
বাজার পরিচালনায় সক্রিয় দায়িত্ব পালনকারী মো. শহীদুল ইসাম খানের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাজারের নামে জমি আছে সত্য, কিন্তু বেদখল। মেম্বার-চেয়ারম্যানদের কাছে বহুবার আলোচনা করেও কোনো সুরাহা হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে শ্রীরামপুর ইউপি চেয়ারম্যান জানান, বাজারের নামে যে জমি আছে তা আমার জানা নাই, এখন জানলাম। বাজারের জায়গা দখলমুক্ত করে টলঘর স্থাপনের ব্যবস্থা করা হবে।
দুমকি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আব্দুল্লাহ সাদীদ জানান, অচিরেই বাজারের জমি দখলমুক্ত করে বিধিমোতাবেক টলঘর নির্মাণের ব্যবস্থা করা হবে। বাজারের নামে নিবন্ধিত জায়গায় টলঘর গড়ে তোলা এবং রাস্তাকে জনচলাচলের জন্য উন্মুক্ত রাখতে সুশীল সমাজ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।