পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু খবর প্রতিদিন আসছে। টানা ২০ দিন পর করোনাতে দৈনিক মৃত্যু দুইশ’র নিচে নেমে এসেছে। তবুও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে চিকিৎসার জন্য করোনা রোগীরা ঢাকায় আসছেন। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানাচ্ছে, অধিদফতরের তালিকাভুক্ত রাজধানী ঢাকার সরকারি ৬ হাসপাতালেই করোনা রোগীদের জন্য আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) ফাঁকা নেই।
অধিদফতর জানাচ্ছে, ঢাকায় ১৭টি সরকারি হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ টি হাসপাতালে সাধারণ বেডে চিকিৎসা হলেও এসব রোগীদের জন্য আইসিইউ নেই। চার হাসপাতাল হচ্ছে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি হাসপাতাল এবং পঙ্গু হাসপাতাল।
রাজধানীর অন্যান্য হাসপাতালগুলোর মধ্যে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ১০ বেড, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ২০ বেড, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ১০ বেড, জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে ৮ বেড, টিবি হাসপাতালে ৪ বেড ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ বেডের সবগুলোতে রোগী ভর্তি রয়েছেন।
এছাাড়ও হাসপাতালগুলোর মধ্যে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের ২৬ বেডের মধ্যে ২টি, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের ১৬ বেডের মধ্যে একটি, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের ৬ বেডের মধ্যে একটি, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ২৬ বেডের মধ্যে ২টি, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের ১৫ বেডের মধ্যে ২টি, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের ১০ বেডের মধ্যে ৫টি ও ডিএনসিসি করোনা হাসপাতালের ২১২ বেডের মধ্যে ১৮টি বেড ফাঁকা রয়েছে। রাজধানী ঢাকার ১৭টি করোনা হাসপাতালের মোট ৩৮৩টি আইসিইউ বেডের মধ্যে বর্তমানে ফাঁকা রয়েছে ৩১টি বেড।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।