পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোম্পানীগঞ্জ পৌর মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের দুই অনুসারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলো, কাদের মির্জার অনুসারী আজগর আলী ওরফে জাহাঙ্গীর (৪০) এবং মিজানুর রহমানের অনুসারী ফারুক ইসলাম লাভলু (২৭)। গতকাল শুক্রবার দুপুরে আটককৃত আসামিদের গ্রেফতার দেখিয়ে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ ও জেলা ডিবি পুলিশের একটি দল যৌথ অভিযান চালিয়ে উপজেলার বসুরহাট পৌরসভা ও মুছাপুর ইউনিয়নে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।
জানা যায়, গ্রেফতারকৃত আজগর আলী ওরফে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও বিস্ফোরক মামলাসহ মোট পাঁচটি মামলা রয়েছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে আ.লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় ধারণ করা একটি ভিডিও চিত্রে আজগর আলীকে কাদের মির্জার অনুসারীদের সঙ্গে হামলায় অংশ নিতে দেখা গেছে। ওই সংঘর্ষের ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে স্থানীয় সাংবাদিক বোরহান উদ্দিন মুজাক্কির মারা যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, আজগর আলী এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী। সে এলাকায় একটি বাহিনী গঠন করে এলাকার চাষিদের জায়গা দখল করে নিজে চাষাবাদ করে এবং ছোট ফেনী নদীতে ডাকাতি ও জেলেদেরকে জিম্মি করে চাঁদাবাজি করে।
এদিকে গতকাল আরেক অভিযানে বসুরহাট পৌরসভার ৮নম্বর ওয়ার্ড থেকে ফারুক ইসলাম ওরফে লাভলুকে (২৭) গ্রেফতার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মো. সাইফুদ্দিন আনোয়ার জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।