পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে হু হু করে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের মোকাবিলায় একমাত্র উপায় যতদ্রুত সম্ভব বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত টিকা গ্রহণ করা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। বাংলাদেশ সরকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টা, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সময়োপযোগী পদক্ষেপ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষতায় টিকা কূটনীতিতে আশার আলো দেখছে বাংলাদেশ। দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন। যত টাকা লাগুক টিকা ক্রয় করে দেশের মানুষকে বিনামূল্যে প্রদানের অঙ্গীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার বাস্তবায়নে কাজ করছেন। যদিও টিকা প্রদানে শুরুর দিকে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে এগিয়েছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বøুমবার্গ ও বিভিন্ন দেশের প্রশংসা কুড়িয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু টিকা রাজনীতির স্বীকার বাংলাদেশ। জাহিদ মালেক গতকালও এক অনুষ্ঠানে বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি বলেন, টিকা নিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতি চলছে। বিশ্বের বড় দেশগুলো টিকা তৈরি করেছে, তাদের জনসংখ্যার চার-পাঁচগুণ বেশি টিকা মজুদ করেছে। এর আগে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে ক্রয় করেও যথাসময়ে টিকা না পাওয়ায় টিকাদান কার্যক্রমে ব্যঘাত ঘটে। পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। সবার সম্মিলতি প্রচেষ্টায় সেখান থেকে আবার ঘুড়ে দাড়িয়েছে বাংলাদেশ। সেরাম ক্রয়কৃত টিকা না দিলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হাত বাড়িয়েছে বাংলাদেশের প্রতি। প্রতিদিনই টিকা পাওয়ার সুসংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র চীন টিকা দিয়ে সরকার ও দেশের মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করেছে। এদিকে এ বছরের শুরুর দিকে সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে ক্রয়কৃত অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ না থাকলে বর্তমানে সে পরিস্থিতি নেই। দেশের মানুষের মধ্যে টিকা নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ লক্ষ্য করা গেছে। অনেকে আবার টিকা না পেয়ে হতাশাও ব্যক্ত করেছেন। বিশেষ করে সুরক্ষা পোর্টালের মাধ্যমে নিবন্ধন করেও দীর্ঘদিনে টিকার এসএমএস না পাওয়াদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। যদিও ইতোমধ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এসএমএস না পাওয়াদের ধৈর্য্য ধরার কথা উল্লেখ করে বলেছেন, টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে মেসেজ দেয়া হয়। আগামীতে টিক বেশি করে আসবে, তখন আরও বেশি করে মেসেজ যাবে। আমরা সবাইকে টিকার আওতায় আনবো। পর্যাপ্ত টিকা পাচ্ছি আমরা। তাই টিকা নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। একই সঙ্গে চলতি মাসেই প্রায় এক কোটি ডোজ টিকা দেশে আসবে। পর্যায়ক্রমে সবাই টিকা পাবেন। আর তাই টিকার জন্য যারা নিবন্ধন করেছেন অথচ মেসেজ পাননি তাদেরকে ধৈর্য ধরার আহবান জানাচ্ছি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও ভাইরোলজিস্ট প্রফেসর ডা. নজরুল ইসলাম বলেছেন, গণটিকাদানের ছয় দিনব্যাপী ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রামে টিকাদান কার্যক্রম শুরুর পর দেখা যাচ্ছে, শহরের মতো গ্রামের মানুষের মধ্যেও টিকা নিয়ে আগ্রহ রয়েছে। টিকার প্রয়োজনীয় সরবরাহ থাকলে মানুষ টিকা নিতে আগ্রহী- এটি প্রমাণ হয়েছে। সুতরাং কীভাবে টিকার সরবরাহ বাড়ানো যায়, সরকারের সেই চেষ্টা করা উচিত।
সূত্র মতে, বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত যেসকল উৎস থেকে টিকা পাচ্ছে বা প্রতিশ্রুতি পেয়েছে তার মধ্যে অন্যতম চীনের সিনোফার্ম, মর্ডানা, কোভ্যাক্স, ফাইজার এবং ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত কোভিডশিল্ড টিকা। ভারত থেকে ক্রয়কৃত কোভিডশিল্ড টিকা সরবরাহ বন্ধ থাকায় টিকা প্রাপ্তি নিয়ে যে জটিলতা ছিল অন্যান্য উৎস থেকে টিকা পাওয়ায় সেটা অনেকটাই কাটিয়ে ওঠার পথে বাংলাদেশ। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রতিশ্রুতি ও টিকা প্রদান অব্যাহত রয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আশা করছে, বর্তমানে যেভাবে আলাপ আলোচনা চলছে তাতে প্রায় ১৬-১৭ কোটি টিকা পাইপ লাইনে। এ পর্যন্ত দেশে বিভিন্ন উৎস থেকে কেনা এবং উপহার হিসেবে পাওয়া মোট টিকার সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। একই সঙ্গে এখন পর্যন্ত পৌনে দুই কোটি মানুষকে টিকা দেয়া হয়েছে।
এদিকে কোভ্যাক্সের আওতায় চীন থেকে সিনোফার্মের আরও ৬১ হাজার ডোজ টিকা গতকাল দেশে এসেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, আজ শুক্রবার (১৩ আগস্ট) চীন সরকারের উপহারের ১০ লাখ এবং শনিবার (১৪ আগস্ট) কেনা টিকার ১০ লাখ ডোজ দেশে আসবে।
এর আগে, গত মঙ্গলবার প্রথম সিনোফার্ম থেকে কোভ্যাক্সের আওতায় চীন থেকে ১৭ লাখ ডোজ টিকা দেশে আসে। এরপর বুধবার দ্বিতীয় চালানে আসে আরও ১৭ লাখ ৬০১ ডোজ টিকা। দুই চালানে কোভ্যাক্সের আওতায় সিনোফার্মের ৩৪ লাখ ৬০১ ডোজ টিকা এসেছে। অবশ্য গত সোমবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছিলেন, ১৫ আগস্টের মধ্যে দেশে আরও ৫৪ লাখ টিকা আসবে। কোভ্যাক্স থেকে আরও ৩৪ লাখ এবং চীন থেকে কেনা ১০ লাখ টিকা আসবে। কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মডার্নার ২০ লাখ ডোজ টিকা আসবে। এছাড়া আরও ১০ লাখ টিকা চীন উপহার হিসেবে দেবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, কোভ্যাক্স থেকে একসঙ্গে অনেক টিকা পাই না। তাই চীন থেকে আরও ছয় কোটি টিকা আনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। চীনের সঙ্গে এখন আমরা চুক্তির পর্যায়ে আছি। অর্থনৈতিক কমিটিতে গিয়ে পাস হবে। চীন সেপ্টেম্বরে ১০-১৫ মিলিয়ন টিকা, অক্টোবরে ২৩ মিলিয়ন ও নভেম্বরে ২৩ মিলিয়ন টিকা পাঠাবে। পাশাপাশি কোভ্যাক্সের টিকা আসবে। ফাইজারের টিকাও পাওয়ার কথা ছয় মিলিয়ন। আরও যদি টিকা দেয়, পাব। আমরা আশা রাখি, ভারতের কাছে যে টিকা রয়ে গেছে তাও পাব। তিনি বলেন, টিকা এখন খুব প্রয়োজন। টিকা নিয়ে মানুষ সুরক্ষিত হয়। তবে মাস্ক পরতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কারণ, টিকা নেয়ার পর এন্টিবডি তৈরি হতে সময় লাগে। বুস্টার ডোজ দিতে হয়, দ্বিতীয় ডোজ নিতে হয়।
এদিকে টিকা নিয়ে মানুষের মধ্যে বেশ আগ্রহ বিরাজ করছে। গত বুধবার পর্যন্ত গণটিকা ক্যাম্পেইনের ৬ দিনে টিকা নিয়েছেন ৪০ লাখের বেশি মানুষ। টিকা পেতে কোনো কোনো কেন্দ্রে আগের রাত থেকেই লাইন ধরছেন মানুষজন। গাদাগাদি, হুড়োহুড়িও চলছে। কিন্তু বিপুল চাহিদার তুলনায় টিকা কম থাকায় শেষ পর্যন্ত অনেককেই ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। যদিও ৬ দিনে ৩২ লাখ মানুষকে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা থাকলেও নিয়েছেন ৪০ লাখের বেশি মানুষ। অবশ্য শুরুতে ৭ আগস্ট থেকে এক সপ্তাহে কোটি মানুষকে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহেদ মালেক। পরে লক্ষ্যমাত্রা অনেক কমিয়ে গত শনিবার থেকে পরীক্ষামূলকভাবে গণটিকাদান শুরু হয়। এই কর্মসূচির পর ১৪ আগস্ট থেকে আবার গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করার কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদফতর। এখন অধিদফতরের কর্মকর্তারা বলছেন, আবার এই কর্মসূচি চলবে কিনা, তা নিশ্চিত নয়। টিকার পর্যাপ্ততার ওপর পুরো বিষয়টি নির্ভর করছে। এদিকে গতকাল শেষ হয়েছে মডার্নার প্রথম ডোজ দেয়া। ইেিতামধ্যে দ্বিতীয় ডোজ শুরু হয়েছে।
স¤প্রতি রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন জানিয়েছিলেন, সিনোফার্ম থেকে সব মিলিয়ে সাত কোটি ৫০ লাখ ডোজ টিকা কেনা হচ্ছে। এর মধ্যে দেড় কোটি ডোজের দাম ইতোমধ্যে পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি ছয় কোটি টিকার বিষয়ে কাজ চলছে। গত বুধবার অর্থনৈতিক ক্রয় সংক্রান্ত কমিটি সিনোফার্ম থেকে বাকি ৬ কোটি টিকা ক্রয়েরও অনুমোদন দিয়েছে।
গত ১২ মে প্রথমবার সিনোফার্মের তৈরি ৫ লাখ টিকা উপহার হিসেবে বাংলাদেশে পাঠায় চীন। এরপর দ্বিতীয় দফায় গত ১৩ জুন আরও ছয় লাখ উপহারের টিকা আসে। সব মিলিয়ে ১১ লাখ টিকা বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে দিয়েছে চীন। আরও ১০ লাখ ডোজ টিকা বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে দেবে দেশটি। যা আজ শুক্রবার দেশে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
উপহারের বাইরে সিনোফার্ম থেকে বাংলাদেশ সরকারের কেনা এখন পর্যন্ত ৭০ লাখ ডোজ টিকা দেশে এসেছে। আর দুই চালানে কোভ্যাক্সের আওতায় সিনোফার্ম থেকে এল ৩৪ লাখ ৬০১ ডোজ টিকা। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চীন থেকে ১ কোটি ১৫ লাখ ৬০১ ডোজ টিকা দেশে এসেছে।
এছাড়াও টিকা প্রাপ্তিতে রাশিয়ার স্ফুটনিক-ভি টিকার এক কোটি ডোজ কিনতে কাগজপত্র চ‚ড়ান্ত করে রাশিয়ায় চিঠি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু রাশিয়া থেকে এখনও কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। রাশিয়া কবে নাগাদ কী পরিমাণ টিকা দিতে পারবে, তা নিশ্চিত করার পর পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। একই সঙ্গে জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকার সাত কোটি ডোজ কিনতে আলোচনা চলছে। আগামী বছরের জুলাইয়ের পর থেকে ওই টিকা আসা শুরু করবে।
এদিকে দীর্ঘদিন আশ্বাসের পর টিকার বৈশ্বিক জোট কোভ্যাক্স থেকে টিকা পাওয়া শুরু হয়েছে। কোভ্যাক্স থেকে মোট জনগোষ্ঠীর ২০ শতাংশ হিসেবে ছয় কোটি ৮০ লাখ ডোজ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে। এ টিকার ৯৯ লাখ ৪৩ হাজার ৯২০ ডোজ এরই মধ্যে দেশে এসেছে। বাকি প্রায় ছয় কোটি ডোজ টিকা চলতি বছরের ডিসেম্বর এবং আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে আসবে। গত দু’দিনে চীনের সিনোফার্ম থেকে ৩৪ লাখ ৬০১ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে কোভ্যাক্সের আওতায় ফাইজার, মডার্ণা ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাও পেয়েছে বাংলাদেশ। বৈশ্বিক জোটটি আশ্বস্ত করেছে, এখন থেকে নিয়মিত টিকা পাবে বাংলাদেশ।
যদিও জাপান থেকে বৈশ্বিক জোট কোভ্যাক্সের পাওয়া টিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রতিদিন দেশে যে পরিমান টিকা প্রদান করছে তাও একবারে দিচ্ছে না জাপান। কখনো ২ লাখ, কখনো বা ৩ লাখ এই নীতিতে চলছে জাপান। অবশ্য এই টিকা প্রদান করতে তারা বিমানবন্দরে এক ধরণের ভোজভাজি করছে। জাপানি প্রতিনিধিদের পাশাপাশি বাংলাদেশী প্রতিনিধিদের নিয়ে ছবি তোলার উৎসব করছে। অনেকের মতে, জাপান টিকা দেয়ার চেয়ে মিডিয়া কাভারেজ নিতেই ব্যস্ত। আর তাই অল্প অল্প করে বাংলাদেশকে টিকা দিয়ে বিশ্বকে দেখাচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, যত দ্রæত সম্ভব দেশের সকল মানুষকে টিকার আওতায় আনতে চাই। এজন্য সব উৎসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। যখন যে পরিমাণ টিকা হাতে আসবে, সে অনুযায়ী টিকাদান কার্যক্রম চলবে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৭ জানুয়ারি দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরুর পর গতকাল পর্যন্ত ভারত থেকে এক কোটি তিন লাখ ডোজ, চীন থেকে ১ কোটি ১৫ লাখ ৬০১ ডোজ, যুক্তরাষ্ট্র থেকে মডার্নার ৫৬ লাখ ৬২০ ডোজ, ফাইজারের ১ লাখ ৬শ’ ডোজ এবং জাপান থেকে ১৬ লাখ ৪৩ হাজার ৩০০ ডোজ টিকা এসেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান টিকা দিয়েছে কোভ্যাক্সের মাধ্যমে। আর চীন গতকাল মঙ্গলবার সিনোফার্মের ১৭ লাখ ডোজ দিয়েছে কোভ্যাক্সের আওতায়।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।