পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পদ্মা সেতুর নিচ দিয়ে শিমুলিয়া ঘাটের ফেরি চলাচল নিয়ে ফের নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। বলা হয়েছে, ধারণক্ষমতার ৫০ শতাংশ ভারি যানবাহন নিয়ে চলবে ফেরি। মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) রাতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে সংস্থাটির কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে, এদিন দুপুরে জানানো হয়, পদ্মা সেতুর নিচ দিয়ে ভারী যানবাহন নিয়ে ফেরি চলাচল করবে না।
বৈঠকের পর বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, যত দিন নদীতে তীব্র স্রোত থাকবে, তত দিন ফেরিতে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ ভারী যানবাহন তোলা যাবে। বাকিটা হালকা যানবাহন থাকবে। এতে ফেরি হালকা থাকবে।
সোমবার (৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় মাদারীপুরের বাংলাবাজার ঘাট থেকে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে যাওয়ার সময় ‘বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর’ নামের একটি ফেরি পদ্মা সেতুর ১০ নম্বর পিলারে ধাক্কা দেয়। এ ঘটনার ফেরি ‘বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর’-এর ভারপ্রাপ্ত মাস্টার কর্মকর্তা ও ইনল্যান্ড মাস্টার অফিসার মো. দেলোয়ারুল ইসলাম এবং হুইল সুকানী মো. আবুল কালাম আজাদকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিআইডব্লিউটিএ।
এর আগে গত ২৩ জুলাই নির্মাণাধীন পদ্মা বহুমুখী সেতুর ১৭ নম্বর পিলারের সঙ্গে ‘শাহজালাল’ নামে ফেরির সংঘর্ষ হয়। এতে ফেরিটির অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হন। ঘটনার পরপরই ফেরির ইনচার্জ ইনল্যান্ড মাস্টার অফিসার আব্দুর রহমানকে বরখাস্ত করে বিআইডব্লিউটিসি। সে সময় ঘটনা তদন্তে ওই দিনই চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিআইডব্লিউটিসি। তাদের দাখিল করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিলারের সঙ্গে সংঘর্ষের পেছনে রো রো ফেরিটির ইনচার্জ মাস্টার আব্দুর রহমান খান ও সুকানির সাইফুল ইসলামের দায়িত্বহীনতা রয়েছে। ফেরি বা অন্য কোনো জলযানের সংঘর্ষ থেকে নিরাপদে রাখতে পদ্মা সেতুর পিলারগুলো রাবার দিয়ে মোড়ানোর পরামর্শও দিয়েছে ওই কমিটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।