পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারের পক্ষ থেকে বার বার কঠোর অবস্থানের কথা প্রকাশ করলেও শেষ পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের দাবি মেনে নিলো সরকার। বিধিনিষেধের মধ্যেই আগামীকাল রোববার থেকে রফতানিমুখী সব শিল্পকারখানা খুলে দেওয়ার অনুমতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে রফতানিমুখী শিল্পকারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী ১ আগস্ট সকাল ৬টা থেকে রফতানিমুখী সকল শিল্প ও কলকারখানা আরোপিত বিধিনিষেধের আওতা বহির্ভূত রাখা হলো।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, আমদানি-রফতানি সংক্রান্ত নানাবিধ যৌক্তিক কারণে এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। তবে অন্য ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের কঠোরতা বজায় থাকবে। এর মাধ্যমে ৫ আগস্ট পর্যন্ত টানা লকডাউন চালিয়ে যাওয়ার সরকারি সিদ্ধান্তে বদল আসল। গত ১৩ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব রেজাউল ইসলামের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ঈদের একদিন পর অর্থাৎ ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ১৪ দিনের টানা লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। ঈদের পর শুরু হওয়া লকডাউনের মধ্যে ব্যবসায়ীরা কয়েক দফা সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করে রফতানিমুখী শিল্প কলকারাখানাকে লকডাউনের বাইরে রাখার আবেদন জানায়। কিন্তু সরকার বরাবরই কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে দিয়েছে।
সার্বিকভাবে লকডাউন পরিস্থিতি মূল্যায়নে গত রোববার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের নেতৃত্বে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেও ৫ আগস্ট পর্যন্ত লকডাউন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত পূর্ণব্যক্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।ওই বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব, উচ্চ পর্যায়ের সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী কর্মকর্তা, পুলিশের আইজিপি, বিজিবির ডিজিসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর-সংস্থার শীর্ষ স্থানীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।