পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণটিকা কার্যক্রম এবং লকডাউনের মধ্যেও দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি চলছে। এই মুহূর্তে সারাদেশে সংক্রমণের শীর্ষে অবস্থান করছে ঢাকা জেলা। আর সবচেয়ে কম সংক্রমিত হয়েছে রাজশাহী জেলায়। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ৬ মাসের নমুনা পরীক্ষা ও রোগী শনাক্তকরণের হার বিবেচনায় এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
গতকাল বুধবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত করোনা বুলেটিনে এই তথ্য জানানো হয়। অধিদফতরের মুখপাত্র ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, ঢাকা জেলায় এখন পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ১৯ হাজার ১২৮ জন। ঢাকার পরে অবস্থান বন্দরনগরী চট্টগ্রামের। সেখানে এখন পর্যন্ত ৭৪ হাজার ১৯৩ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। আর সবচেয়ে কম রোগী এখন পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন রাজশাহীতে। সেখানে মোট ১৮ হাজার ৮০৮ জন রোগী আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি।
তিনি আরো বলেন, আমরা যদি রোগী সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা পাশাপাশি রাখি তাহলে বরিশাল বিভাগের শনাক্ত রোগীর বিপরীতে মৃত্যুর হার ২ শতাংশ। ঢাকায় সেটি ১.৩ শতাংশ, রংপুর বিভাগে ২.৪ শতাংশ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র বলেন, গত ২৩ জুলাই থেকে দেশে কঠোর বিধিনিষেধ চলছে। সেক্ষেত্রে সংক্রমণ প্রতিরোধে সবাইকে দায়িত্ববান হতে হবে। আমাদের সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং নিজ নিজ জায়গা থেকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। তাহলেই আমাদের কর্মসূচিগুলো সফলতার মুখ দেখবে।
এর আগে গত ২১ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছিল সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি দেখা দিয়েছে ১০ জেলায়। জেলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে ঢাকায়। শনাক্তের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম জেলা। এরপর কুমিল্লা জেলার অবস্থান। এরপর যথাক্রমে আছে বগুড়া, সিলেট, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী, খুলনা ও ফরিদপুর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।