পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী আগামী ১০ আগস্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও গত ২৫ জুলাই থেকে দায়িত্বরত থাকা চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা নিজেদের কাজ থেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। গতকাল বুধবার খনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কামরুজ্জামান ইনকিলাবকে বলেন গত ২৫ জুলাই থেকে চীনের ঠিকাদারি কোম্পানি কয়লা উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে নতুন করে চুক্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এক্সএমসি ও সিএমসি গঠিত কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে নতুন করে চুক্তি করতে হলে আরো অন্তত তিন মাসের মতো সময় লাগবে। আর এই সময়ে কয়লা উৎপাদন বন্ধ থাকবে।
জানা গেছে, দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ায় কয়লাখনি থেকে ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে বাণিজ্যিকভাবে কয়লা উত্তোলন শুরু করা হয় ২০০৫ সালে। তখন থেকেই এখান থেকে কয়লা উৎপাদনে চীনের ঠিকাদারি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকার। কোম্পানিটি পর্যায়ক্রমে কয়েকটি চুক্তির অধীনে ২০০৫ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে এই খনি থেকে মোট এক কোটি ১ লাখ টন কয়লা উৎপাদন করেছে। গত ২০১৭ সালে কোম্পানির সঙ্গে চার বছর মেয়াদি চুক্তি করে সরকার। সে চুক্তির মেয়াদ ২০২১ সালের ১০ আগস্ট শেষ হচ্ছে।
বড়পুকুরিয়ায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই গত ২৫ জুলাই থেকে উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এখনো খনি এলাকায় তিন লাখ টনের মতো কয়লা মজুদ রয়েছে। এই মজুদ দিয়ে আগামী তিন মাসের মতো এখানকার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালানো সম্ভব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।