Inqilab Logo

রোববার, ১৬ জুন ২০২৪, ০২ আষাঢ় ১৪৩১, ০৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

বজ্রপাতে পিতাপুত্রসহ তিন জনের মৃত্যু

অভ্যন্তরীণ ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৮ জুলাই, ২০২১, ১২:০৩ এএম

বগুড়ায় বজ্রপাতে পিতাপুত্রের মৃত্যু খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া দৌলতপুরে বজ্রপাতে কিশোর নিহত হয়। এ বিষয়ে আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো প্রতিবেদন-
বগুড়া ব্যুরো জানায়, বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় বজ্রপাতে এক হতভাগ্য পিতা তার কিশোর পুত্রের মৃত্যু হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার বীরপালি গ্রামের শরিষাবাদ বাংলাবাজার মাঠে পাওয়ার টিলার দিয়ে পিতা আব্দুস সামাদ (৪১) ও পুত্র হাবিবুর রহমান (১৫) ধানের জমিতে চাষাবাদের কাজ করছিল। এ সময় আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে বজ্রপাত হলে পিতাপুত্র বজ্রপাতে ঝলসে যায়।
এরপর স্থানীয়রা দু’জনকে উদ্ধার করে নন্দীগ্রাম উপজেলা সংলগ্ন শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসে। সেখানে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্তব্য চিকিৎসক তদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। নন্দীগ্রাম থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানান, বজ্রপাতে দুই জনের মৃত্যুর খবর সঠিক বলে জানিয়েছেন।
দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বজ্রপাত ঘটে সোহানুর রহমান প্রিন্স (১৫) নামে কিশোর নিহত হয় এবং গুরুতর আহত হয়েছে আব্দুস সামাদ (৬০) নামে এক কৃষক। গত সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ভাগজোত এলাকার পদ্মা নদীর তালতলা ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সোহানুর রহমান প্রিন্স ভাগজোত তালতলা এলাকার ফেরদৌস আলীর ছেলে এবং আহত আব্দুস সামাদ একই এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।
রামকৃষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্য্যান সিরাজ মন্ডল জানান, সোহানুর রহমান প্রিন্স ও আব্দুস সামাদ পদ্মা নদীর তালতলা ঘাটে পাট পচনের জন্য পাট জাগ দেয়ার সময় বৃষ্টিপাতের সাথে বজ্রপাত ঘটলে প্রিন্স ঘটনাস্থলেই নিহত হয় এবং গুরুতর আহত হয় সামাদ। আহত সামাদকে উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ