পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানী ঢাকার করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া বড় সাতটি সরকারি হাসপাতালেই নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র ( আইসিইউ) ফাঁকা নেই। গতকাল শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদফতর এ তথ্য জানায়।
ঢাকায় করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য সরকারিভাবে ১৬টি হাসপাতাল নির্ধারিত। তার মধ্যে, সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস ও হাসপাতাল এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা হলেও সেখানে তাদের জন্য আইসিইউ নেই।
বাকী ১৩টি হাসপাতালের মধ্যে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের ২৬ বেড, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের ১০ বেড, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের ১৬ বেড, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের ছয় বেড, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ২০ বেড, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ২৪ বেড ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ১০ বেডের কোথাও করোনা রোগীদের জন্য আইসিইউ বেড ফাঁকা নেই। অর্থাৎ করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া রাজধানী ঢাকার সরকারি বড় সাত হাসপাতালের আইসিইউর সব বেডে রোগী ভর্তি রয়েছে।
অন্য হাসপাতালগুলোর মধ্যে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের ১৫ বেডের মধ্যে পাঁচটি, জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের আট বেডের মধ্যে একটি, টিবি হাসপাতালের ১৬ বেডের মধ্যে ১২টি, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের ১০ বেডের মধ্যে তিনটি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ বেডের মধ্যে একটি আর ডিএনসিসি ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতালের ২১২ বেডের মধ্যে ২০টি বেড ফাঁকা রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, রাজধানী ঢাকার আইসিইউ না থাকা তিনটি হাসপাতাল বাদ দিয়ে বাকী ১৩টি হাসপাতালের ৩৯৩টি আইসিইউ বেডের মধ্যে ফাঁকা রয়েছে মাত্র ৪২টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।