পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাধ্যমিক পর্যায়ের (সরকারি ও বেসরকারি) সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতক (ডিগ্রি পাসের নিচে নয়) বিধান কেন করা হবে না- এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এছাড়া সারা দেশের বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম ডিগ্রি পাস কেন করা হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। একই সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় স্থানীয় ‘শিক্ষানুরাগী’র সংজ্ঞাও জানতে চেয়েছেন আদালত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) এবং উচ্চ ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে পরবর্তী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন অ্যাডভোকেট জহিরউদ্দিন।
এর আগে গত ৪ নভেম্বর মানবাধিকার সংগঠন ‘লিগ্যাল সাপোর্ট অ্যান্ড পিপলস রাইটস ফাউন্ডেশন’র অ্যাডভোকেট নিগার সুলতানা বাদী হয়ে রিট করেন। রিটে দেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকের নিচে নয়- মর্মে বিধান করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
রিটে বলা হয়, একটি হাইস্কুলের শিক্ষক হতে হলে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হয়। কেউ কেউ দেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও এসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। সেই শিক্ষকদের পরিচালনার ক্ষেত্রে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম ডিগ্রি পাস অথবা গ্রাজুয়েশন হওয়া দরকার।
রিটে বলা হয়, ২০১৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি নয় বলে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই বিধান চালু হলো। তাহলে কেন সরকারি ও বেসকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণ করা হবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।