Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

‘হতভম্ব’ পরামর্শক কমিটি

বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৬ জুলাই, ২০২১, ১২:০২ এএম

ঈদকে সামনে রেখে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ ৮ দিনের জন্য শিথিল করেছে সরকার। এটা মানতে পারছেন না জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্যরা বলছেন, শিথিলতার এ নির্দেশনায় তাদের ‘সায়’ ছিল না। তারা বলছেন, সরকারের শিথিল বিধিনিষেধের এ ঘোষণা তাদের পরামর্শের উল্টো চিত্র। এ সময় এ ধরনের শিথিলতা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ারই শামিল। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্য অধিদফতর যেখানে বার বার ভিড় এড়িয়ে চলার কথা বলছে, সেখানে সংক্রমণের ‘পিক টাইম’-এ এ ধরনের ঘোষণা আমাদের আরও খারাপ অবস্থায় নিয়ে যাবে। তাদের মতে, গণপরিবহন, শপিং মল, কোরবানির হাট, কোরবানির সামাজিকতা-এগুলো সংক্রমণ বাড়িয়ে দেবে। ঈদের এক সপ্তাহ পর থেকেই এর পরিণতি দেখা যাবে। মৃত্যু অনেক বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।

দেশে করোনা সংক্রমণের দেড় বছরের মাথায় একদিনে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ রোগী শনাক্তের পরদিনই আসে বিধিনিষেধ শিথিল করার ঘোষণা। একে ছলনা বলে উল্লেখ করেছে খোদ পরামর্শক কমিটির সদস্যরা। গতকাল বুধবার বিকেলে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় এ ভাইরাস সারাদেশে আরও ২১০ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। এ নিয়ে দেশে টানা চতুর্থ দিন করোনায় আক্রান্ত হয়ে দৈনিক ২০০-এর ওপরে মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৩৮৩ জন, যা এর আগের ২৪ ঘণ্টায় ছিল ১২ হাজার ১৯৮ জন। নতুন করে শনাক্ত হওয়া ১২ হাজার ৩৮৩ জনকে নিয়ে দেশে মোট শনাক্ত সাড়ে ১০ লাখ ছাড়িয়েছে।

পরামর্শক কমিটি বলছে, এসময় আমাদের আরও কঠোর হওয়ার কথা থাকলেও একে একে সব খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে আমরা হতভম্ব। কারণ আমাদের জনগণ স্বাস্থ্যবিধি একেবারেই মানে না। মাস্ক পরা আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারিনি। সংক্রমণের এই মুহূর্তে শিথিলতা আগামীর দিনগুলো আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠার ইঙ্গিত দিচ্ছে। কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরার্মশক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ বলেন, আমাদের কাজ করোনা মোকাবিলায় যা ভালো সেটা বলা। আমরা সেটাই করি। এরপর সরকার তার বিবেচনাপ্রসূত কাজ করছে। এখন পর্যন্ত করোনার নিম্নমুখী ট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে না। লকডাউনটা ধরে রাখতে পারলে হয়তোবা দেখতাম। এক সপ্তাহ পর কিছুটা কমতো। হয়তো শনাক্তের হার ২৫-এর নিচে ও মৃত্যু ১৫০-এর নিচে কমে আসতো। তিনি বলেন, এর মধ্যে সব খুলে দেওয়া হলো। মানুষ এতদিন ঘরে ছিল বলে অনেকেই বের হবে একসঙ্গে। শতভাগ মানুষ মাস্ক পরছে না-এটা আমরা দেখে ফেলেছি, জেনে গেছি। তারা যখন একসঙ্গে বের হবে তখন ভাইরাস তার কাজ করে যাবে। একজন থেকে আরেকজনে ছড়াবে। যে কারণে আমাদের পরামর্শ ছিল- কঠোর বিধিনিষেধ আরও দুই সপ্তাহ চালানো। এতে ভালো অবস্থানে যেতে পারতাম।

জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্যরা এই শিথিল হওয়াকে হুমকি হিসেবে ধরছেন- উল্লেখ করে কমিটির আরেক সদস্য অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান বলেন, এ প্রজ্ঞাপনে আমরা বিস্মিত, হতভম্ভ। সব খুলে দেওয়া হলো ৮ দিনের জন্য। সরকার বলছে, শিথিল করা হলো। অথচ সব আগের অবস্থায় চলে যাবে। তিনি শিথিল এই বিধিনিষেধকে তুলনা করেছেন ‘ছলনা’র সঙ্গে। বলেন, আগামী ১০ দিনের শিথিলতায় বর্তমান অবস্থার আরও অবনতি যে ঘটবে, এতে সন্দেহ নেই। কমিটির আরেক সদস্য অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, একদিনে মৃত্যু ২০০ পার করছে। শিথিলতার কারণে সংক্রমণ আরও বাড়বে। নিশ্চিতভাবেই বাড়বে মৃত্যু। যা হওয়ার সেটাই হবে-উল্লেখ করে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, আমি এ মুহূর্তে আর কিছু চিন্তাও করতে পারছি না।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাবলিক হেলথ অ্যাডভাইজারি কমিটির সদস্য আবু জামিল ফয়সাল বলেন, এখন সবাই সংক্রমিত হবো। কিছু হয়তো বেঁচে যাবেন। যারা এ দফায় সারভাইব করতে পারবেন না, তাদের হারাতে হবে।

‘শিথিল বিধিনিষেধ’ সংক্রমণ আরও বাড়াবে জানিয়ে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, গত ১৪ দিনের সর্বাত্মক বিধিনিষেধের ফলাফল দেখতে এখনও অপেক্ষা করতে হচ্ছে আমাদের। যা এখনও দৃশ্যমান নয়। আমি আশাবাদী ছিলাম, সংক্রমণ হয়তো কমতে শুরু করবে এর মধ্যে। সেটা তো হচ্ছে না। তিনি বলেন, সংক্রমণের হার ৩০ শতাংশের ঘরে ঘুরপাক খাচ্ছে। এর মধ্যে বিধিনিষেধ শিথিল করা হচ্ছে আনুষ্ঠানিকভাবে। অনানুষ্ঠানিকভাবে বুধবারেই শিথিল হয়ে গেছে। ৮ দিন একটানা সব ছেড়ে রাখাটা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ারই শামিল।

প্রসঙ্গত, করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে এ মাসের শুরুতে আরোপিত বিধিনিষেধগুলো ঈদুল আযহা উপলক্ষে শিথিল করে সরকার। গত মঙ্গলবার এক প্রজ্ঞাপন জারি করে আজ বৃহস্পতিবার থেকে ৮ দিন বিধিনিষেধ শিথিল রাখার কথা জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপন, জনসাধারণের যাতায়াত, ঈদ পূর্ববর্তী ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে আগামী ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত আগের আরোপিত সকল বিধিনিষেধ শিথিল করা হলো।’



 

Show all comments
  • মোঃ+দুলাল+মিয়া ১৫ জুলাই, ২০২১, ১২:৩৫ এএম says : 0
    জনাব ,বিশেষজ্ঞরা আপনাদের কথা কাজে আসবে না,এই টি রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি নয় বিশেষজ্ঞদের প্রয়োজন আছে,এই সংসদীয় দুষকৃতকারী আমলাতান্ত্রিক দলীয় সংসদের গরু ছাগল আপনাদের কথা শুনবে না,এখন ও সময় আছে জাতির ভবিষ্যত্ চিন্তা করেন,এই ভারতীয় সংসদীয় পদ্ধতি বাতিল করুন,আপনারা নিজেরাই এরশাদ কে পতন করে দেশে একদলীয় দুষকৃতকারী আমলাতান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতি করেছেন,এরশাদ চৌরাচার শাসক ছিলেন ঠিক আছে বুজলাম,কিন্তু পরবতীর্তে অবশ্যিই ভালো রাষ্ট্র পতি পেতাম,কিন্তু আপনাদের ভুলের কারণে আজ আপনাদের মূল্য নেই,যতদিন এই নোংরা এক দলীয় আমলাতান্ত্রিক অবৈধ সংসদীয় সরকার ক্ষমতায় থাকবে ততদিন আপনারা ইজ্জত কি পাবেন না,আর আপনাদের ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যত্ ও নেই,আমরা ছোট একটি দেশে কি দরকার আছে এই ভারতীয় সংসদীয় পদ্ধতি করার ,আমাদের একজন রাষ্ট্র পতি হলে চলবে ,এখন তিনশত পঞ্চাশ জন অশিক্ষিত গরু ছাগল দেশ পরিচালনা করতেছেন,বলেন আপনাদের কি কোন ও দাম আছে নাই ,এখনও সময় আছে সংবিধান বদলি করুন সংসদীয় পদ্ধতি বাতিল করুন,দেশ ও দেশের সম্পদ আপনাদের ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যত্ রক্ষা করুন,দেশ ও দেশের জনগনকে বাঁচতে হলে জরুরি রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি চালু করতে হবে,অন্নথায় এরা সব লুঠ পাঠ করে খাবে,চিন্তা ভাবনা করে দেখেন।
    Total Reply(0) Reply
  • ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১৫ জুলাই, ২০২১, ১:১৯ এএম says : 0
    মাননীয়রা বিচিত্র বাংলাদেশ বিচিত্র মানুষের মন বিচিত্র চিন্তা ভয়ংকর ডেন্ট ভ‍্যারিযেন্টে আক্রান্ত সর্বোচ্চ চৌদ্দ হাজার ছুই ছুই মৃত্যুর ভয়ানক সর্বোচ্চ রেকর্ড আক্রান্ত শহর জেলা উপ জেলা। আক্রান্ত সমূহ যোদ্ধারা আইন শৃংখলা বাহিনী ডাক্তার কঠিন পরিস্থিতি পিক টাইম। যখনি প্রযোজন ছিল অনিবার্য ছিল সমগ্রজাতির স্বার্থে মানুষের জীবন বাচানোর স্বার্থ ১৪৪/ধারা কারফিউ জনস্বার্থে। আমাদের সেনাবাহিনী সকল আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস‍‍্যরা রাজপথে দায়িত্বরত ছিলেন। কঠোর নির্দেশনা জারি সকল পশুর হাট মানুষের সমাগম নিষিদ্ধ এবং নিষেধাজ্ঞা জারি স্বাস্থ্য বিধি মেনে ঈদুল আযহার পশু কোরবানীর অনুমতি ইত্যাদির মত যদি সিদ্ধান্ত নিতেন সরকার আলোচনা সমালোচনার মাঝে পরিস্কার জাতিকে বলতে পারতেন। জীবিকার চায়তে জীবনের মূল্য বেশী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর লক্ষকোটি টাকার প্রনোদনা নগত অর্থ খাদ্য গরিব মানুষ পাচ্ছেন ইতিমধ্যে ৩২০০কোটি টাকার অর্থবরাদ্দমানুষের পৌছানো হচ্ছে সরকারের আন্তরিকতার সহযোগিতার সহমর্মিতার ঘাটতি ছিল বলছি না ।পরিকল্পনার সিদ্ধান্তের অভাবের কারণে বাংলাদেশ বিরাট ভাইরাসের আক্রান্ত মৃত্যুর ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে গেল। আক্রান্তের উপস্থিতি৩৫% উপরে মহাবিপদের নমুনা। এখন কিছুই করার নেই স্বাভাবিক দোকান বাজার রাস্তাঘাট শহর বন্দর গ্রাম জলন্ত অগ্নিকাণ্ডের ভাইরাস মাঝে অবস্থান। এটি অদৃশ্য সাইলেন্ট কিলারডেল্টা ভ‍্যারিযেন্ট ভারতের ভয়ংকর মৃত্যুপুরী দৈনিক হাজারো মৃত্যু আগুনের চিত্র আমাদের শিক্ষা হয়নি। জেলায় শহরে প্রতিদিন দুইশতের উপরে মৃত্যুর মিছিল কি স্বাভাবিক ব‍্যাপার?? যার পরিবারের সদস্য মৃত্যু আক্রান্ত হচ্ছেসে ছাড়াকেও বুঝতে পাচ্ছেনা কেন? শিরোনাম যথার্থ উপযুক্ত হতভম্ভ পরামর্শক কমিটি। বাংলাদেশ মানুষের স্বার্থে এই মুহুর্তে পরামর্শ কমিটির কেও সেচ্ছায় প্রদত্ত দায়িত্ব হতে অব‍্যাহতি নিবেন?? মহান আল্লাহ্র দরবারে আমাদের প্রার্থনা করতে হবে সম্মিলিতভাবে আল্লাহ্ যেন আমাদের এই কঠিন পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করেন। স্বাস্থ্য বিধি মোতাবেক সকলস্তরের মানুষের মাক্স বাধ্যতামূলক রাষ্ট্রীয়ভাবে জরিমানা সহ কঠোর শৃংখলা পালনের নির্দেশনা জারি হোক। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন রহম করুন দয়া করুন। আমিন।
    Total Reply(0) Reply
  • Murtuza Chowdhury ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩১ এএম says : 0
    করোনায় মানুষের মৃত্যু এখন একটি সংখ্যা পরিনত হয়েছে। তাই প্রায় প্রতিদিন নতুন নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হলেও কিছু যায় আসেনা। গরুর খামারিরা লাভের মুখ দেখতে হবে, তাই সবকিছু খুলে দেওয়া প্রয়োজন। দেশে করোনা পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ রূপ নিলে দ্বায়ভার কে নিবে? সাধারণ জনগনের বাঁচা-মরায় কিছু ব্যক্তিবিশেষের কিছু যায় আসেনা। এখন সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা ও নিজেকে সুরক্ষিত রাখা ছাড়া জনগণের সামনে আর কোন বিকল্প নাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Baadshah Humaun ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩২ এএম says : 0
    এত হতভম্ব হয়ে লাভ নেই পরে কালকে সকালে দেখবে ঘুম হয়ে গেছো।
    Total Reply(0) Reply
  • Justice:My Believe ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩২ এএম says : 0
    কাজের কাজ কিছুই নাই। খালি জানে লকডাউন দিতে।মানুষের জীবন জাহান্নাম বানিয়ে ছেড়ে দিবে। হতবম্ব।তাদের তো আর অভাব সব গুলো অবৈধ আয়ে ব্যাংক ব্যাল্যন্স ভর্তি।
    Total Reply(0) Reply
  • মনির হোসেন বেপারী ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩৩ এএম says : 0
    পরামর্শ দাতাদের টাকার পাহাড় আছে, তাই এরা জনগণের কষ্ট অনুভব করতে পারেনা,, আমরা কোন লকডাউন চাইনা। আমরা চাই সচেতনতা,,, ""মাক্স পরুন স্বাস্থ্য বিধী মেনে চলুন""" পরামর্শ এটাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Sohel Rahman ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩৩ এএম says : 0
    এরা সরকারি টাকায় চলে ঘরে বসে পায় আর খায় এরা গরীবের দঃখ বুঝবে কেমনে,যদি কস্টে থাকতো তাহলে পরামর্শ উল্টে যেত
    Total Reply(0) Reply
  • Nazma Begum ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩৩ এএম says : 0
    টাকা উড়বে । আমরা তা দেখে মরণকে ভুলে যাবো সেই জাতি আমরা না
    Total Reply(0) Reply
  • Mahmud Moksed Masum ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩৪ এএম says : 0
    এখন সব কিছু পরিষ্কার। পরামর্শক কমিটির কথায় কোন সিদ্ধান্ত আসে নাই। সিদ্ধান্ত এসেছে নিজেদের সুবিধা আদায়ের জন্য!
    Total Reply(0) Reply
  • Aham Ruhman ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:৩৪ এএম says : 0
    এক আজব দেশ যেই দেশের জনগন চায়না দেশের ভাল সরকার চায়না জনগণের ভাল
    Total Reply(0) Reply
  • Mizanur Rahman ১৫ জুলাই, ২০২১, ৬:৫৫ এএম says : 0
    If govt. Not follow their advice then they can resign from the committee. It's very simple step for showing protest. But I am sure that they will never do this.
    Total Reply(0) Reply
  • আ হ ম নোমান সিরাজী ১৫ জুলাই, ২০২১, ৮:৩৮ এএম says : 0
    ক্ষুধার্ত মানুষের খাদ্য নিশ্চিত করেই লকডাউন এর পরামর্শ দেওয়া উচিত
    Total Reply(0) Reply
  • M,A.Tariq ১৫ জুলাই, ২০২১, ১২:০০ পিএম says : 0
    এতদিন পরে জাগিয়া উঠিল???????
    Total Reply(0) Reply
  • শাহেদ কামাল ১৫ জুলাই, ২০২১, ১২:১৮ পিএম says : 0
    পরামশ্বক গুলিকে 2 দিন না খাইয়ে রাখলে এরা বুঝবে লোকডাউন কাকে বলে.
    Total Reply(0) Reply
  • Rafiq ১৫ জুলাই, ২০২১, ২:১৬ পিএম says : 0
    যাদের ঘরে পর্যাপ্ত খাবার আছে, ব্যাংক ব্যালেন্স আছে, মাস পার হলে বেতনের সাথে অন্য বোনাসও আছে- তাহারা কঠোর লকডাউন বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্তে হতভম্ভ হবেনই। জন্মেছি যখন মৃত্যু আসবেই, আমার ব্যাংক ব্যালেন্স নেই মাস শেষে বেতনও নেই প্রতিদিন যা উপার্জন করি তা দিয়েই চলি, আমার কাছে করোনার চাইতে ক্ষুধার ভয়ই বেশী।
    Total Reply(0) Reply
  • Nasir ১৫ জুলাই, ২০২১, ৪:৩০ পিএম says : 0
    ঐ সকল মানবতা বিরোধী করোনা পরামর্শক কমিটির সম্পদ ছিনিয়ে এনে গরীব, দ:খী মানুষের মাঝে দান করতে হবে, তাহলে তারা লকডাউন নিয়ে গলাবাজি কম করবে; লকডাউন দিতে বলবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Nasir ১৫ জুলাই, ২০২১, ৪:৩৩ পিএম says : 0
    পরামর্শক কমিটি হাসপাতাল ও মাস্ক ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে কত টাকা ঘুষ নিয়ে লকডাউন নিয়ে গলাবাজি করছে, তা সরকার ও গোয়েন্দা বাহিনীকে খতিয়ে দেখতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Nasir ১৫ জুলাই, ২০২১, ৪:৫৩ পিএম says : 0
    করোনা পরামর্শক কমিটি হলো মানবতার শত্রু। তাদের নৈতিক জ্ঞান নাই। তারা প্রতারক। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ঘুষ পাচ্ছে। তাদেরকে বয়কট করা প্রয়োজন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ