পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঈদুল আজহা অর্থাৎ কোরবানির ঈদের এক দিন পর ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট মোট ১৪ দিন কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। এ সময়ে শিল্প-কলকারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এতে বলা হয়, করোনার প্রকোপ রোধে আগামী ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এ সময়ে সব ধরনের শিল্প-কলকারখানা বন্ধ থাকবে। এছাড়া শপিংমল-মার্কেটসহ সব দোকানপাট এবং সব পর্যটন কেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে।
এদিকে ঈদের পরে কঠোর বিধি-নিষেধের মধ্যে পোশাক কারখানা বন্ধ রাখা হবে কি-না তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ)। সরকার বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়ার পর গত কয়েকবারের মতোই এবারও পোশাক কারখানা খোলা রাখা হবে কি না? জানতে চাইলে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ নেতারা মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বিজিএমইএর সিনিয়র সহ-সভাপতি এস এম মান্নান কচি বলেন, সরকার কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শুনেছি। তবে আমি ব্যক্তিগত কাজে এখন বাইরে আছি, এখন কোনো মন্তব্য করতে পারব না। তবে এ বিষয়ে কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে, আপনি সভাপতির সঙ্গে কথা বলেন।
এ বিষয়ে জানতে সংগঠনটির আরেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ আজীম বলেন, দুই সপ্তাহ কারখানা বন্ধ রাখা হলে বায়াররা চলে যাবে, অর্ডার বাতিল হবে। একবার বায়ার চলে গেলে তাকে ফেরানো সম্ভব হয় না। আমরা দেখি বিজিএমইএ সভাপতি কী বলেন।
নিটওয়্যার কারখানা মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি মোহম্মাদ হাতেম বলেন, করোনার মোকাবিলায় সরকারের যেকোনো সিদ্ধান্তে আমরা সহযোগিতা করব। তবে ফ্যাক্টরি বন্ধ রাখার চেয়ে ফ্যাক্টরি খোলা রাখলে শ্রমিকদের মধ্যে করোনা কম ছড়াই, বিষয়টি আমরা সরকারের কাছে তুলে ধরব। তারপরও সব ফ্যাক্টরি যদি বন্ধ রাখতেই হয়, তবে দেশের কারফিউ জারি চান ব্যবসায়ী এই নেতা। যাতে শ্রমিকরা কোথাও চলাচল করতে না পারে।
সরকারের এমন ঘোষণায় পোশাক কারখানা কীভাবে চলবে বা বন্ধ রাখা হবে কি-না তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে বিজিএমইএ।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।