Inqilab Logo

বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১, ১৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

২৩ জুলাই থেকে ফের কঠোর লকডাউন

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৩ জুলাই, ২০২১, ১২:৩২ পিএম

আগামী ১৪ জুলাই (বুধবার) মধ্যরাত থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এরপর ২৩ জুলাই (শুক্রবার) থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ থাকবে। মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট মানতে হবে যেসব বিধিনিষেধ

১. সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে।

২. সড়ক, রেল ও নৌপথে গণপরিবহন (অভ্যন্তরীণ বিমানসহ) ও সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।

৩. শপিংমল/মার্কেটসহ সব দোকানপাট বন্ধ থাকবে।

৪. সব পর্যটন কেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে।

৫. সব ধরনের শিল্প-কলকারখানা বন্ধ থাকবে।

৬. জনসমাবেশ হয় এ ধরনের সামাজিক [বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান (ওয়ালিমা), জন্মদিন, পিকনিক, পার্টি ইত্যাদি]। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

৭. বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আদালতের বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করবে।

৮. ব্যাংকিং/বিমা/আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করবে।

৯. সরকারি কর্মচারীরা নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করবেন এবং দাফতরিক কাজ ভার্চুয়ালি (ই-নথি, ই-মেইল, এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপসহ অন্যান্য মাধ্যম) সম্পন্ন করবেন।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় গত ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে শুরু হয় সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। এই বিধিনিষেধ ছিল ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত। পরে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ৭ দিন অর্থাৎ ১৪ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।



 

Show all comments
  • ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১৩ জুলাই, ২০২১, ২:২১ পিএম says : 0
    পবিত্র ঈদুল আযহা সময়ে মহামারীর নির্মম সর্বোচ্চ মৃত্যু ভয়ানক সর্বোচ্চ আক্রান্তের কঠিন অবস্থা। মৃত্যুর মিছিল হচ্ছে আক্রান্তের লিষ্ট দেখেই মনে হচ্ছে বাংলাদেশ কবরস্থানে পরিণত হবে। শুধু সময়ের ব‍্যাপার মাত্র। যখনই নির্মোহ ভাবে প্রযোজন ছিল অনিবার্য ছিল মানুষের জীবন বাচানোর স্বার্থে সকল পশুর হাটের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জাতীয় স্বার্থে কারফিউ। হলো সম্পুন‍্য বিপরীত রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মেধাবীদের সিদ্ধান্ত জীবিকার প্রযোজন সত‍্য। মানুষের অর্থের প্রযোজন সত‍্য।বাংলাদেশের ব‍্যবসায়ীদের জন্যে সকল মার্কেট পরিপূর্ণ খুলে দেওয়া প্রযোজন কতটুকু সত‍্য। এই পরিস্থিতি মাঝেই যদি ভয়ংকর মৃত্যুর শিরোনাম হয় আক্রান্তের ভয়াবহতা বৃদ্ধি পায়। বিকল্প কি সিদ্ধান্ত সরকারের পরিস্কার নেই? সরকারের প্রনোদনা আন্তরিকতার দান অনুদানের শেষ নেই। সবচায়তে মানুষের জীবন বাচানোর রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আইন শৃংখলা বাহিনীর মাঝেই পুলিশের শতাধিক নির্মম ত‍্যাগের মৃত্যু হাজারো আইন শৃংখলা বাহিনী আক্রান্তও ত‍্যাগ কাদের স্বার্থ? তিন শক্তিশালী রাষ্ট্রের বাহিনী রাজপথে আক্রান্ত মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে আটার কোটি নারী পুরুষের জীবনের নিরাপত্তা জন্যে কঠোরভাবে দায়িত্ব পালনে ছিল। কঠিন সংগ্রামের মাঝে আজ এক সপ্তাহের জন্যে করুন আর্তসমর্থন ভাইরাস বিরুদ্ধে কিভাবে মানা যায় বলুন। মানবিকতার চরম দৃষ্টান্ত সরকারের। কঠিন অবস্থায় সরকার মানুষের কষ্ট দেশের অর্থনীতি। অদৃশ্য ভাইরাস কঠিন সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যুর সময়। অন‍্যদিকে নবী ইব্রাহিম(আঃ) পবিত্র সুন্নত পবিত্র ঈদুল আযহা সরকার যদি আমার মত ক্ষুদ্র নগন‍্যদের মতামতের উপর ভিত্তি করে করে কারফিউ দিতেন কোরবানীর পশুর হাট বন্ধ করে করে দিতেন।মানুষের জীবনের বাচানোর স্বার্থে।কঠোরভাবে সরকারের সমালোচকদের সমালোচনা হতো হাটে বাজারে সর্বস্তরে। এখন দেখার বিষয় মানুষ কোরবানীআর আমাদেরপশু কোরবানী কিভাবে কতটুকু পযর্ন্ত পৌছায় দেখার বিষয়। শেষ করবো আমাদের আইজিপি মহোদয়ের সত‍্যিকার অমৃল‍্যবাণীর মাধ্যমে। আপনি যদি বাচতে চান ঘরে থাকুন। আর যদি কবরে থাকতে চান বাহিরে থাকুন (জনস্বার্থ)
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ