পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ১৭ থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত কোরবানির পশু পরিবহনের জন্য বিশেষ ‹ক্যাটল স্পেশাল› ট্রেন পরিচালনা করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
গতকাল মঙ্গলবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা শরিফুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে ১৭ থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত কোরবানির পশু পরিবহনের জন্য বিশেষ ট্রেন ‹ক্যাটল স্পেশাল ট্রেন› চলাচল করবে। তবে ব্যবসায়ীদের চাহিদার ভিত্তিতে কম-বেশি হতে পারে এ বিশেষ ট্রেনের সংখ্যা। জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ বাজার থেকে ঢাকার মধ্যে এ ট্রেন চলবে। দেওয়ানগঞ্জ বাজার থেকে বিকেল সাড়ে ৩টায় ট্রেনটি ছেড়ে ঢাকার কমলাপুর পৌঁছাবে পরের দিন ভোর ৬টায়। একটি ট্রেনে ৪০০টি পর্যন্ত পশু পরিবহন করা যাবে।
এর আগে গত শনিবার এমন তথ্য জানিয়েছিলেন বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার শাহাদাত আলী। রেলওয়ের এই কর্মকর্তা বলেছিলেন, পশু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তারা ঈদের তিন-চার দিন আগে থেকে ট্রেন চালু করার দাবি জানিয়েছেন। আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে যদি ঢাকায় পশুর হাট বসে, তাহলে আমরা পশু পরিবহনের জন্য বিশেষ ট্রেন চালু করব।
রেলওয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশু ব্যবসায়ীদের কোরবানির পশু নিরাপদে, স্বল্প খরচে এবং স্বল্প সময়ে ঢাকা স্টেশনের নিকটবর্তী গোপীবাগ (কমলাপুর), শাহজাহানপুর, মুগদা পশুর হাটগুলোতে নিয়ে যাওয়ার জন্য রেলওয়ে ক্যাটল স্পেশাল ট্রেন সেবা চালু করতে যাচ্ছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, কোরবানির পশু বিক্রির পর নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য প্যাসেঞ্জার ট্রেনসেবা রয়েছে। পশু ব্যবসায়ী ও কৃষকদের ওয়াগন ভাড়া ও বরাদ্দের বিষয়ে জানার জন্য স্থানীয় স্টেশন মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।