পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রাণঘাতী করোনার সংক্রমণ রোধে আরো সাতদিন বিধিনিষেধ বা ‘লকডাউন’ বাড়তে পারে। তবে ঈদের আগে পরিস্থিতি দেখে লকডাউন কিছুটা শিথিলও হতে পারে।
সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে জানা যায়, সংক্রমণ রোধে ১৪ দিন এবং মৃত্যুর সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য ২১ দিন লকডাউনের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। সে অনুযায়ী ঈদ সামনে রেখে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরো বাড়ানোর বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বুধবারের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে জানা যায়।
কঠোরভাবে চলমান লকডাউন বাস্তবায়ন করতে অফিস-আদালত ও গণপরিবহন বন্ধ রেখে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব কাজ করছে। একই সঙ্গে মোবাইল কোর্টও পরিচালনা করছে সরকার। তবে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলছে।
করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কমিটি শুরুতেই কঠোর লকডাউন বা শাটডাউন ১৪ দিন বহাল রাখার পরামর্শ দিয়েছিল। কমিটির পরামর্শে গত ১ জুলাই থেকে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। এরই মধ্যে কঠোর বিধিনিষেধের চার দিন কেটে গেছে।
এর মধ্যে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কোনোটিই নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বরং রোববার দেশে এ পর্যন্ত এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড তৈরি হয়েছে। আক্রান্ত সংখ্যাও সাড়ে ৮ হাজারের বেশি। এ অবস্থায় চলমান বিধিনিষেধ বুধবার মধ্যরাতে শেষ হওয়ার কথা।
রোববার করোনাসংক্রান্ত কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা: মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেছেন, ১৪ দিনের শাটডাউনের পরামর্শ দেয়া হয়েছিল। সাত দিনের লকডাউন চলছে। এটা আরো সাত দিন বাড়ানো প্রয়োজন। এটাই বিজ্ঞানসম্মত পন্থা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, চলমান বিধিনিষেধ আরো এক সপ্তাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। দুই এক দিনের মধ্যে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।