পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কওমি মাদরাসা আইন ২০১৮ ধারার পরিপন্থী ও কওমি মাদরাসার স্বকীয়তা বিরোধী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত অবিলম্বে প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শায়খুল হাদিস মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী, নির্বাহী সভাপতি মাওলানা আব্দুর রহিম ইসলামাবাদী, মহাসচিব শায়খুল হাদিস মাওলানা ড. গোলম মহিউদ্দিন ইকরাম, সিনিয়র সহ-সভাপতি শায়খুল হাদিস মুফতি শেখ মুজিবুর রহমান, সহ-সভাপতি মাওলানা নুরুল হক বট্টগ্রাম, সহ-সভাপতি মাওলানা শহিদুল ইসলাম আনসারী, মুফতি গোলামুর রহমান, মাওলানা সৈয়দ মাসউদ আহমদ, অধ্যাপক মাওলানা তৈয়বুর রহমান নিজামী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আব্দুল মালিক চৌধুরী, মাওলানা আব্দুল হক কাওছারী, মাওলানা রশিদ বিন ওয়াক্কাস, মুফতি রেজাউল করিম, মাওলানা জয়নুল আবেদিন, মুফতি রেদওয়ানুল বারী সিরাজী, মাওলানা আতাউর রহমান খান, মাওলানা আবু বকর সরকার, মুফতি আবু সাঈদ ও হাফেজ মাওলানা খাইরুল ইসলাম এক যুক্ত বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, কওমি মাদরাসা পরিচালিত হচ্ছে দারুল উলুম দেওবন্দের উসুলে হাশতেগানার (অষ্ট নীতিমালা) আলোকে। কওমি স্বীকৃতির ঐতিহাসিক ঘোষণাপত্রে ও কওমি স্বীকৃতি আইন ২০১৮ তে স্পষ্টভাবে এই বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। তাই দেওবন্দের উসুলে হাশতেগানা ও কওমি স্বীকৃতি আইনের সাথে সাংঘর্ষিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত প্রজ্ঞাপন এই দেশের কওমি আলেম-উলামা কখনো মেনে নিবে না। নেতৃবৃন্দ কওমি মাদরাসার আইন ২০১৮ ধারার পরিপন্থী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে প্রত্যাহারের জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।