পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, পলাশীর ট্রাজেডি আমাদের জাতীয় জীবনে এক ন্যাক্কারজনক ঘটনা। দেশীয় গাদ্দারদের বিশ্বাসঘাতকতা, ইংরেজ বেনিয়াদের চক্রান্ত ও জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতার অভাবে দুইশত বছরের জন্য বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। এর মাধ্যমে সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করা হয়েছে। পলাশীর ঘটনা আমাদের জাতিসত্তার বিরুদ্ধে এক গভীর ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্র এখনো চলমান আছে। পলাশী থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের জাতিসত্তার বিরুদ্ধে চলমান সকল ষড়যন্ত্র রুখে দাঁড়াতে হবে।
আজ বুধবার বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে “ঐতিহাসিক পলাশী দিবস: শিক্ষা ও আমাদের করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংগঠনের সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলমের সভাপতিত্বে এবং জয়েন্ট সেক্রেটারি ডা. শহিদুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, আলহাজ আবুল কাশেম, আলহাজ আব্দুল আউয়াল মজুমদার, এম এম শোয়াইব, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, শেখ মুহা. সাইফুল ইসলাম, মুফতি আব্দুল আহাদ, মুহা. জিয়াউল আশরাফ, আলহাজ আবু তাহের, ফজলুল হক মৃধা, নজরুল ইসলাম, মাওলানা বাছির উদ্দিন মাহমুদ।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, স্বাধীনতা একটি জাতির বড় সম্পদ। জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতার অভাবেই ১৭৫৭ সালের পরাজয়ের বিভিন্ন সময়ে আমাদের নিগৃহীত হতে হয়েছে। বর্তমান সময়েও ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতা তৈরির মাধ্যমে ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে এটাই পলাশী দিবসের অন্যতম শিক্ষা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।