রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার বেতমোর ইউপি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থদের মধ্যে গত শনিবার রাতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় মেম্বার প্রার্থী মোদাচ্ছের হোসেন, আল-আমিন মিস্ত্রী ও মিরনকে আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিনে গত শনিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী মোদাচ্ছের হোসেন হাওলাদারের সমর্থকরা প্রতিদ্বন্ধী পিরু শিকদারের প্রচরণার মাইক ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে পেরু শিকদারের সমর্থক কামাল হোসেন, রুহুল আমিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল শিকদার, ফারুক শিকদার ও রাজ্জাক হোসেন রাজু আহত হয়। অপরদিকে মেম্বার প্রার্থী মোদাচ্ছের হোসেন ও তার কর্মী আমির হোসেন, আল-আমিন, হানিফ, মিলন, মুছা, এমাদুল হক, শামসুল আলম, জহিরুল শিকদার ও হারুন-অর-রশিদসহ ২০ জন আহত হয়েছে। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে আমির হোসেন, হানিফ, কামাল হোসেন, ফারুক শিকদার ও রাজ্জাক হোসেন রাজুকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় পেরু শিকদার তার প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী মোদাচ্ছের হোসেনসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ ব্যাপারে মঠবাড়িয়া থানার ওসি মুহা. নুরুল ইসলাম বাদল বলেন, ২ মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের সংর্ষের ঘটনায় এক প্রার্থীসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এলাকায় পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।