পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, গুম ও আত্মগোপন ইস্যুতে রাষ্ট্রে বড় ধরনের সঙ্কটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে জনগণ গভীরভাবে আতঙ্কিত। নিয়মিত বিরতিতে এই ধারাবাহিক গুম এবং অজ্ঞাতবাসের নাটক মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এই জাতিরাষ্ট্রে চলতে পারে না। রাষ্ট্রকেই এ বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে হবে। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। আবু ত্ব-হাসহ ৪ জনের নিখোঁজ এবং প্রত্যাবর্তন প্রশ্নে জেএসডি সভাপতি এই বিবৃতি প্রদান করেন।
আ স ম আবদুর রব বলেন, যারা প্রকৃত অর্থেই গুম হচ্ছেন তাদের সম্পর্কে সরকার নিষ্ক্রিয় এবং গুম হওয়া ব্যক্তির স্বজন বা পরিবারের আহাজারিতে সরকার ন্যূনতম প্রতিক্রিয়াও ব্যক্ত করছে না। আর যারা অজ্ঞাতবাস থেকে প্রত্যাবর্তন করছেন তাদের নিয়ে পুলিশের একতরফা বক্তব্য সংকটের নিরসন তো করছেই না বরং তা জনগণের মাঝে ক্রমাগত ভীতি ও আতঙ্ক ছড়িয়ে দিচ্ছে, যা কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আবু ত্ব-হাসহ চারজন ব্যক্তিগত কারণে আত্মগোপন করে থাকলে স্বচ্ছতার প্রশ্নে তাদের ভাষ্য জনসম্মুখে প্রচার করা জরুরি দাবি করে আ স ম রব বলেন, ব্যক্তিগত কারণে আত্মগোপন করে রাষ্ট্রকে সংকটে ফেলা এবং সমগ্র জাতিকে উদ্বিগ্ন করা নিশ্চয়ই একটি অপরাধ। এই অপরাধ পুলিশ স্টেশনে নয় বরং আদালতেই নিষ্পত্তি হতে হবে।
তিনি বলেন, অপহৃত কোনো ব্যক্তি প্রত্যাবর্তনের পর গুম হওয়া এবং গুমজনিত পরিস্থিতি সম্পর্কে আজ অবধি টু শব্দটি পর্যন্ত উচ্চারণ করছেন না। এর পেছনে কোনো ভীতি বা ভয়ঙ্কর কোনো নির্মমতা লুক্কায়িত আছে কিনা তাও রাষ্ট্রের অনুসন্ধান করা উচিত। অজ্ঞাতবাস থেকে প্রত্যাবর্তনের পর আজ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তি তার পূর্বের অবস্থায় ফেরত আসতে পারছেন না, যা সমাজের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।
তাদের রহস্যজনক এই নীরবতা রাষ্ট্রের জন্য নিশ্চয়ই মঙ্গলজনক নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।