Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার গতিবৃদ্ধি

প্রকাশের সময় : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

আবুল কাসেম হায়দার
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার গতি বৃৃদ্ধি বর্তমান সরকারের ‘রূপকল্প ২০২১’ বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। আশা করা হচ্ছে, ২০২১ সালে আমরা উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবো। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ। এই রূপকল্প পরিকল্পনা নিয়ে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বিগত বছরে জাতিসংঘের বার্তা অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। আমাদের দেশে এখন অর্থনৈতিক আইটি বিপ্লব চলতে শুরু হয়েছে। শিল্প-বাণিজ্য, সমাজ-সংস্কৃতি, সেবামূলক খাতসমূহে বিগত কয়েক বছর ধরে আমাদের প্রবৃদ্ধির হার ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে চলেছে। বিগত অর্থ বছরে আমাদের প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। বর্তমান অর্থ বছরে প্রবৃদ্ধি অর্জনের টার্গেট ৭ শতাংশের অধিক ধরা হয়েছে।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি যে, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে না সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপকল্প বাস্তবায়নের কাজ। এ রূপকল্পের লক্ষ্য অর্জনে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বিত নীতিকৌশল না থাকাটাই এ ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে। এমন মতামত উঠে এসেছে মুঠোফোন অপারেটরদের বৈশ্বিক সংগঠন জিএসএমএর ‘এশিয়ায় ডিজিটাল সমাজ নির্মাণ’ শীর্ষক এক গবেষণায়। এতে বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের ডিজিটাল সমাজ গঠনে প্রণীত রূপকল্প ও তা বাস্তবায়নের তুলনামূলক অগ্রগতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত অন্য দেশগুলো হলো জাপান, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তান। দুটি বিষয়কে কেন্দ্র করে ডিজিটাল সমাজ নির্মাণে সাতটি দেশের বিভিন্ন পদক্ষেপের বিশ্লেষণ করা হয়েছে গবেষণায়। প্রথম বিষয়টি হলো রূপকল্পের লক্ষ্যগুলো কতটুকু বাস্তবসম্মত ও অর্জনযোগ্য। দ্বিতীয়টি হলো বর্তমান বিশ্ববাস্তবতায় এসব লক্ষ্যের প্রাসঙ্গিকতা। বাংলাদেশ সম্পর্কে জিএসএমএর গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০০৯ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প যখন প্রকাশ করা হয় তখন তা তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। এরপর ২০১৬-২০ সাল মেয়াদি সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হলেও লক্ষ্য অর্জনে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক দায়িত্ব বণ্টন করা হয়নি। বিশেষ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে নেওয়া অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্পের মূল্যায়ন করা হয়েছে জিএসএমএর গবেষণায়। এতে এটুআই সম্পর্কে বলা হয়েছে, ইন্টারনেট সংযোগের উন্নয়ন ও ডিজিটাল কার্যক্রমের প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে এই প্রকল্প খুব বেশি সফলতা পায়নি।
দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা, বেসরকারি খাতের কম অংশীদারত্ব এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্নভাবে প্রকল্প গ্রহণ এ তিনটি বিষয়কে এটুআইয়ের সাফল্যের ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে  উল্লেখ করা হয়েছে গবেষণায়। তবে জিএসএমএর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে এটুআইয়ের জনপ্রেক্ষিত বিশেষজ্ঞ নাইমুজ্জামান মুক্তা বলেন, ‘এটুআই সবসময় সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য সরকার ছাড়াও দুটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কাছে আমাদের জবাবদিহি করতে হয়। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এটুআই পরপর তিনবার আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের পুরস্কারও পেয়েছে। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়া কাজ করলে এটি সম্ভব হতো না।’ গবেষণায় বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও বলা হয়েছে, সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল সমাজব্যবস্থার সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হলেও কীভাবে ও কত সময়ের মধ্যে তা নিশ্চিত করা হবে, সেটি পরিকল্পনায় উল্লেখ নেই। এ ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার উদাহরণ দিয়ে বলা হয়েছে, দেশটির পাঁচ বছরমেয়াদি ডিজিটাল অর্থনীতি পরিকল্পনায় লক্ষ্য অর্জনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। আবার জাপানের ডিজিটাল রূপকল্প লক্ষ্য অর্জন ও অগ্রগতি মূল্যায়নে বেশ কিছু সংখ্যাগত প্রধান পারদর্শিতা সূচক (কি পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর) রাখা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপকল্প এমন সময়ভিত্তিক লক্ষ্য অর্জন ও মূল্যায়নের সূচক নেই।
ডিজিটাল সমাজ তৈরিতে কোন দেশ কতটুকু এগিয়েছে, তা তুলে ধরে দেশভিত্তিক ‘কান্ট্রি ইনডেক্সও’ তৈরি করেছে জিএসএমএ। এই সূচকে ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে সাতটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ আছে ষষ্ঠ স্থানে। ২৭ পয়েন্ট নিয়ে সবার নিচে পাকিস্তান। আর ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে অস্ট্রেলিয়া। ইন্টারনেট সংযোগের প্রাপ্যতা বা কানেকটিভিটির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে গবেষণায়। এতে বলা হয়, বর্তমানে এ দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ৩০ শতাংশ ইন্টারনেট সুবিধা পাচ্ছেন। এরমধ্যে ২৯ শতাংশ মুঠোফোনভিত্তিক ও মাত্র ১ শতাংশ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। ইন্টারনেট সংযোগ সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ৩৩। এর পেছনে থাকা পাকিস্তানের স্কোর ২৩। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা হয়েছে, দেশটিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট এখনো সহজলভ্য না হওয়ায় তা ডিজিটাল সমাজের প্রকৃত সুফল সবার কাছে পৌঁছাতে পারছে না। ফাইবার অপটিকের দুর্বল অবকাঠামো, সব জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত না থাকা, মুঠোফোনভিত্তিক বিভিন্ন সেবায় তরঙ্গের যথাযথ ব্যবহার না হওয়ার বিষয়টি ইন্টারনেট সংযোগে এ দেশের পিছিয়ে থাকার অন্যতম কারণ। বাংলাদেশে ইন্টারনেটভিত্তিক ই-সরকার সেবা প্রাপ্তিতে শহর ও গ্রাম অঞ্চলের বৈষম্যের বিষয়টিও গবেষণায় উঠে এসেছে। এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, শহর এলাকায় কম্পিউটার ও স্মার্টফোনের ব্যবহার বেশি হওয়ায় ই-সেবা প্রাপ্তিতেও তারা এগিয়ে আছেন। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার টার্গেটে সরকার আইটি খাতে বেশ নজর দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়কে প্রযুক্তি খাতে উপদেষ্টা নিয়োগ দিয়েছেন। উপদেষ্টার যোগ্য নেতৃত্বে আইটি খাত এগিয়ে চলেছে। বর্তমান সরকারের প্রাণপণ চেষ্টায় প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে আইটি সেবা সার্ভিস চালু করা হয়েছে। যার ফলে ক্রমে ক্রমে কম্পিউটার ব্যবহার বেশ বেড়েছে। গ্রামের অলি গলিতে ইন্টারনেটের ব্যবহার, কম্পিউটারের ব্যবহার অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। মোবাইল ব্যবহার বাংলাদেশে দ্রুততার সঙ্গে বেড়ে চলেছে। প্রায় ১৫ কোটি মানুষ বাংলাদেশে মোবাইল ব্যবহার করছে। মোবাইল ব্যাংকিং এখন একটি নতুন সংযোজন। অর্থনৈতিক বিবেচনায় আইটি ব্যবহার অতি জরুরি হয়ে পড়েছে।
জরুরি যে সকল পদক্ষেপ নেয়া দরকার
১. ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নে বেশ কিছু সমস্যা আমাদের সামনে এসেছে। এই সকল সমস্যাকে দ্রুত সমাধান করতে হবে। এই সকল সমস্যার মধ্যে প্রধান সমস্যা হচ্ছে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য অনেক মন্ত্রণালয়, সংস্থা জড়িত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, যোগাযোগ মন্ত্রণালয়সহ অনেক মন্ত্রণালয় ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের জন্য দায়িত্ব অর্পিত। কিন্তু এই সকল মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা বেশ রয়েছে। তাকে কমিয়ে আনতে হবে। ঘন ঘন বৈঠক করে সকল মন্ত্রণালয় ও সংস্থাকে এগিয়ে নিতে হবে। অসমাপ্ত কাজসমূহ দ্রুত সময়ের মধ্যে করার জন্য তাগিদ দিতে হবে। একজনকে এই বিষয়ে গুরু দায়িত্ব পালন করতে হবে। তা না হলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমরা আমাদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারব না।
২. আইটি সংক্রান্ত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বেসরকারি খাত বেশ পিছিয়ে রয়েছে। বেসরকারি খাত সফটওয়্যার তৈরি ও রপ্তানি করছে। তাতে কিছু বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে। তাও বেশ কম। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ব্যাপারে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগকে পরিকল্পনা অনুযায়ী অগ্রসর করার জন্য সরকারের অনেক করণীয় রয়েছে। আইটি সিটি তৈরির কাজও বেশ ধীরে চলেছে। ভূমি অধিগ্রহণ হয়েছে। স্থায়ী ইমারত তৈরির কাজ এখনও শুরু করা সম্ভব হয়নি। তা দ্রুত তৈরি করে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বণ্টন করে এই খাতে বিনিয়োগ এগিয়ে আসার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
৩. সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ করার জন্য প্রকল্পসমূহ বিভিন্ন খাতে, ভিন্ন ভিন্নভাবে নিয়েছে। প্রকল্প গ্রহণের ধারাবাহিকতা তেমন নেই। একটি মাস্টার প্লানের মাধ্যমে সকল কাজের সমন্বয় সাধন করতে হবে। ইতোমধ্যে সরকার গ্রামে গ্রামে আইটি সেন্টার স্থাপন করে গ্রামের তৃণমূল পর্যায়ে আইটি সেবা দেবার চেষ্টা করছে। তাতে ফলও পাওয়া যাচ্ছে। আগামীতে আইটিসহ লভ্য, কম খরচে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছাতে পারলে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত হবে। সরকার রূপকল্প ২০২১-কে বাস্তবায়নের জন্য নানাবিদ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। বাস্তবায়নের কাজও অনেক এগিয়ে চলেছে। কিন্তু বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এক সঙ্গে সার্বিক লেয়াজু রেখে একত্রে প্রকল্পসমূহের কাজকে এগিয়ে নেয়ার গতি অনেক ক্ষেত্রে সীমিত। বিচ্ছিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করা ঠিক হবে না। তথ্য মতে দেখা যাচ্ছে বিক্ষিপ্ত, বিচ্ছিন্ন কিছু প্রকল্প নেয়ার কারণে মূল সুরের বাঁশি তেমন আওয়াজ করতে পারছে না।
৪. সরকারের বলিষ্ঠ, দৃঢ়, উচ্চাবিলাসী পরিকল্পনার ফলে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের পথকে প্রশস্ত করবে। দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী ডিজিটাল বাংলাদেশ করা ছাড়া কোন বিকল্প পথ আমাদের সামনে নেই। যেহেতু দেশে গ্যাস ও বিদ্যুতের সল্পতাও রয়েছে। তাই গ্যাস, বিদ্যুৎভিত্তিক শিল্প স্থাপন জটিল, সময় ক্ষেপণমূলক। সহজ ও কম খরচে আইটি ব্যবসা আমাদের দেশের জন্য লাভজনক। এই জন্য এখানে আমাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে হবে।
৫. অষ্টম শ্রেণী পাসের পর ছাত্রছাত্রীদেরকে আইটি খাতে উৎসাহিত করতে হবে। প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে ভোকেশনাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট স্থাপনের মাধ্যমে আইটি শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে পর্যাপ্ত সংখ্যক যুবক-যুবতী আইটিতে দক্ষতা অর্জন করতে পারে। দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থানের জন্য এই শিক্ষা বেশ কাজে লাগবে। এসএসসি পরীক্ষা পাস বা তার সমমানের পরীক্ষা পাসকৃত ছাত্রছাত্রীদেরকে আইটি খাতের এই শিক্ষা প্রদান করার ব্যবস্থা করতে হবে।
৬. আমাদের সরকারি ও বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয়সমূহে কম্পিউটার সাইন্স বা আইটি শিক্ষার উপর অনার্স কোর্স চালু রয়েছে। সকল বিশ^বিদ্যালয় উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টির কোটা ঠিক করে দিয়ে তা বাস্তবায়নে তদারকি করতে হবে। সরকারি ও বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয়সমূহে সিএসই কোর্স প্র্যাকটিকেল ভিত্তিতে পরিচালনা করতে হবে। আর কিছু সংখ্যক ছাত্রছাত্রীকে এই খাতে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করতে হবে। তাহলেই আসবে আমাদের কাক্সিক্ষত সফলতা।
য় লেখক : সাবেক সহ-সভাপতি, এফবিসিসিআই, বিটিএমএ, বিজেএমইএ, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি
 
[email protected]



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার গতিবৃদ্ধি
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ