পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা কয়েকটি বালু ঘাট ভেঙে দিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের বাধা পেয়ে ফিরে গেছে বালু বোঝাই বেশ কয়েকটি বলগেট। সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে স্থানীয় কয়েকজন জনপ্রতিনিধি ও দলীয় নেতা-কর্মী ঘাট ও ঘাটের সংযোগ সড়কের দুইপাশ দখল করে এ বালু ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন দীর্ঘদিন ধরে।
গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গোয়ালন্দ উপজেলা প্রশাসন ও বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ ঘাট এলাকায় যৌথভাবে অভিযান চালায়। অভিযানে দৌলতদিয়ার ৬ ও ৭নং ফেরিঘাট এলাকায় গড়ে তোলা কয়েকটি বালু ঘাট ভেঙে দেয়া হয়। এ সময় বালু নিয়ে আসা বেশ কয়েকটি বলগেট প্রশাসনের বাধায় ঘাটে ভিড়তে না পেরে ফিরে যায়। এছাড়া বেশ কয়েকটি বলগেট কোন উপায় না পেয়ে ৬নং ঘাটে বেঁধে রাখে।
অভিযানে উপস্থিত ছিলেনÑ গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আজিজুল হক খান মামুন, গোয়ালন্দ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রফিকুল ইসলাম, বিআইডব্লিউটিএর উপ-পরিচালক (বন্দর ও পরিবহন) মোহা. মাসুদ পারভেজ, নৌসংরক্ষণ ও পরিচালনা বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. এনামুল হক, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মকবুল হোসেন, আরিচার বন্দর সমন্বয় কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আজিজুল হক খান মামুন বলেন, দৌলতদিয়া ঘাটকে আধুনিক নৌ-বন্দরে উন্নীতকরণ ও ঘাট সংরক্ষণের কাজ শিগগিরই শুরু হবে। এ জন্য ঘাট এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে থাকা সকল অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। বালু ব্যবসায়ীদের গত এক সপ্তাহ ধরে বলার পরও তারা গড়িমসি করছিল। যে কারণে অভিযান চালিয়ে তাদের নির্মিত ঘাটগুলো তুলে দেয়া হয়েছে। সেই সাথে বেশ কিছু বালুভর্তি বলগেট ফেরত পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। এরপরও তাদের কেউ এখানে বালুর ব্যবসা চালানোর চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানাসহ কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।