রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা দিলালপুর ইউনিয়নের দুই চেয়ারম্যান সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে মজিবুর রহমান (৬৫) নামে এক ব্যাক্তি নিহত হয়েছেন। তার বাড়ি দিলালপুর ইউনিয়নের বাহের নগর গ্রামে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার দুপুরে বাহেরনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে জামে মসজিদ সংলগ্ন রাস্তায় হালিম মিয়ার গংদের সঙ্গে চান মিয়ার ও বশির মিয়া গংদের কথা কাটাকাটি হয়, এক পর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। প্রতিপক্ষের আঘাতে মজিবুর রহমান গুরুতর জখম হন। এরপর বাজিতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সংঘর্ষে কয়েকজন আহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে চান মিয়া (৫০) পিতা আব্দুল খালেক, তারা মিয়া (৪৫) পিতা আব্দুল খালেক, হালিম মিয়া, (৪৫) খোকন মিয়া (৪০) ফরিদা বেগম (৫০)। এ নিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা দেখা দেয়।
খবর পেয়ে বাজিতপুর থানা পুলিশ এলাকা নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ ঘটনাস্থলে মোতায়েন হয়েছে। এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা যায়, দিলালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া নভেল ও সাবেক চেয়ারম্যান মিজবাহ উদ্দীন সাফী সমর্থকদের মাঝে মধ্যেই তর্কবির্তক হয়। গত রবিবারে হালিম মিয়াকে বশির মিয়া চান মিয়ার লোকজন দৌড়ানি দেয়। এরপর নান্নু হালিম গং বশির মিয়ার ঘরে ভাঙচুর চালায়। এ ব্যাপারে বশির মিয়া বাদী হয়ে থানায় ৮/১০ জনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ করেন। জানা যায়, নিহত মজিবুর রহমান, চান মিয়া, বশির মিয়ারা সাবেক চেয়ারম্যান মিজবাহ উদ্দীন সাফীর সমর্থক। আর হালিম মিয়া, নান্নু মিয়া, খোকন মিয়ারা বর্তমান চেয়ারম্যান কিবরিয়া সমর্থক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।