পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাজেট পেশের আগেই দাম বেড়েছিল সয়াবিনের। তবে বাজেটের পর গতকাল বাড়তি দামে বিক্রি হয়েছে বোতলজাত সয়াবিন তেল। পেঁয়াজের দাম বেড়েছে কেজিতে ৮ থেকে ১০ টাকা। মোটা চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ২-৩ টাকা। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার সাত মসজিদ বাজার, বাসস্ট্যান্ড বাজার, কৃষি মার্কেট, টাউন হল বাজার এবং এমনটা দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে বড় ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়েছেন আগেই। বাজেট উপলক্ষে শুক্রবার থেকে সয়াবিনের বাড়তি দামের বোতল বাজারে ঢুকেছে।
গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫ লিটার বোতলের সয়াবিন বিক্রি হয়েছিল ৬৬৫ টাকায়। গতকাল তা বিক্রি হচ্ছে ৭২৮ টাকায়। একইভাবে সকাল থেকে বেড়েছে পেঁয়াজের দামও। সাধারণ পেঁয়াজ (হাইব্রিড) বৃহস্পতিবার থেকে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকায়। যা আগে ছিল ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। দেশি জাতের পাবনাসহ উত্তরাঞ্চলের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। আগে যা ছিল ৫০ থেকে ৫২ টাকায়। একইভাবে চালের দাম বেড়েছে কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা। মোহাম্মদপুর শিয়া মসজিদ বাজারের চাল ব্যবসায়ী জিয়া উদ্দিন বলেন, বাজেটের কারণে মোটা চালের দাম বেড়েছে। মিনিকেট চালের দাম যেটুকু কমেছিল বাজেটের পর সেটা আগের দামে ফিরে গেছে। মোটা চালের দাম বেড়েছে কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা।
পেঁয়াজ-রসুন ব্যবসায়ী মো. রাসেল শিকদার বলেন, পেঁয়াজের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা। আজ থেকে দাম বাড়ার কথা। অথচ বাজেট ঘোষণার দিন থেকেই সব দোকানে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। সবাই ৬৫ থেকে ৭০ টাকা দামে পাবনার পেঁয়াজ বিক্রি করছে। কুমিল্লা রাইস এজেন্সির জিয়া উদ্দিন বলেন, মিনিকেট ১ নম্বরটা বেড়ে ৬২ টাকা হয়েছিল। পরে কমে ৫৬ টাকা হয়েছিল। আজ থেকে আবার ৬২ টাকা। মোটা চাল কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায়। জিয়া জেনারেল স্টোরের মালিক মো. জহিরুল হক বলেন, আটা প্রতি কেজিতে বেড়েছে ২ টাকা। সবজি ব্যবসায়ী সবুজ হোসেন গতকাল বলেন, লম্বা বেগুনের দাম বেড়ে দ্বিগুণের কাছাকাছি হয়েছে একদিনে। ২৮ টাকায় কিনে ৪০ টাকায় বিক্রি করেছি। আজ ৪০ টাকায় কিনে ৫০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। ৪০ টাকার শসা আজ বিক্রি করছি ৫০ টাকায়। খরচসহ আগে লাউ ৩৫ থেকে ৩৭ টাকা পড়তো। বিক্রি করতাম ৪৫ টাকায়। আজ সেটা খরচই পড়েছে ৪৪ টাকা। বিক্রি করতে হচ্ছে ৫০ টাকায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।